মঙ্গলবার, ২৩ জুলাই ২০২৪, ০৫:৩২ পূর্বাহ্ন
শিরোনামঃ
সাতক্ষীরা কোটা আন্দোলনকারীদের সাথে ছাত্রলীগ ও মুক্তিযোদ্ধা সংহতি পরিষদের নেতা-কর্মীদের মধ্যে হামলা-পাল্টা হামলা। চবিতে চলছে হল সিলগালা। নড়াইলে পুকুরে গোসল করতে গিয়ে দশম শ্রেণির শিক্ষার্থীর মৃত্যু  নড়াইলে আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে দুই পক্ষের সংঘর্ষে আহত ১৭   সিংড়ায় মাসব্যাপী চলনবিল বৃক্ষরোপণ উৎসবে বিনামূল্যে গাছের চারা বিতরণ পুরাতন সাতক্ষীরায় জমিজমা বিরোধে ৪জনকে পিটিয়ে আহত কোটা সংস্কারের দাবিতে বঙ্গভবনের স্মারকলিপি দিলেন শিক্ষার্থীরা যারা না জেনে সমালোচনা করেন, তারা মানসিক রোগী: প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা শিশু গৃহকর্মীকে  নির্যাতনের ঘটনায় দম্পতি গ্রেফতার। সাভারে চুরির অপবাদ দিয়ে শিশু গৃহকর্মীকে নির্যাতন, জিজ্ঞাসাবাদের জন্য আটক দুই

দীঘিনালায় মডেল মসজিদ নির্মাণ কাজে অনিয়ম

নুর নবী হোসেন রনি  দীঘিনালা (খাগড়াছড়ি )প্রতিনিধি
  • আপলোডের সময় : বৃহস্পতিবার, ১৫ জুন, ২০২৩

খাগড়াছড়ির দীঘিনালা উপজেলায় মডেল মসজিদ নির্মাণ কাজে অনিয়মের অভিযোগ উঠেছে। কাজের সিডিউলকে তোয়াক্কা না করে নিয়ম বহির্ভূতভাবে নিম্নমানের সামগ্রী দিয়ে নির্মাণ কাজ করা হচ্ছে। খোদ উপজেলা পরিষদ চত্বরে এমন অনিয়মের ঘটনা ঘটলেও স্থানীয় প্রশাসনের যেন নেই কোনো দায়। আর এর মাধ্যমে মসজিদ ভবনের স্থায়িত্ব ও মান নিয়ে সংশয় দেখা দিয়েছে। এছাড়াও কাজ শুরুর পূর্বে বিল উত্তোলনেরও অভিযোগ রয়েছে সংশ্লিষ্ট ঠিকাদারের বিরুদ্ধে।

খাগড়াছড়ি গণপূর্ত অধিদফতর সূত্রে জানা গেছে, ‘প্রতিটি জেলা, উপজেলায় একটি করে ৫৬০টি মডেল মসজিদ ও ইসলামিক সাংস্কৃতিক কেন্দ্র স্থাপন’ প্রকল্পের আওতায় খাগড়াছড়ির দীঘিনালা উপজেলায় তিনতলা মডেল মসজিদ নির্মাণের জন্য প্রায় ১১ কোটির অধিক টাকা প্রকল্প হাতে নেয়া হয়।
নির্মাণকাজে দ্বায়িত্ব থাকা ম্যানেজার সুজিত নন্দী বলেন, কাজটি এস অনন্ত বিকাশ ত্রিপুরার থেকে ক্রয় করে গৌরী এন্টারপ্রাইজ নামে একটি ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান কাজ করছেন। কয়েকমাস থেকে ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানটি নির্মাণ কাজ শুরু করে। পরিষদ সংলগ্ন দীঘিনালা মডেল মসজিদের নির্মাণাধীন কাজের স্থানে সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায়, জং ধরা রডের ব্যবহার ও বেইজের সিসি ঢালাইয়ে সিলেকশন বালুর পরিবর্তে লোকাল বালু ব্যবহার করা হচ্ছে। ঘটনাস্থলে সংশ্লিষ্ট ঠিকাদার সহ গণপূর্ত বিভাগের কোন প্রকৌশলীকে উপস্থিত পাওয়া যায়নি। এ সময় নির্মাণকাজের মিস্ত্রি মনির হোসেন বলেন, “দ্বায়িত্বপ্রাপ্ত প্রকৌশলী ২ ঘন্টা আগেই চলে গেছে।”
এ বিষয়ে দ্বায়িত্বপ্রাপ্ত প্রকৌশলী সুমিত মজুমদারের সাথে মুঠোফোনে যোগাযোগ করা হলে তিনি জানান, আমার অনুপস্থিতিতে নির্মাণকাজ পরিচালনা করার সুযোগ নেই। আমি এখনই সংশ্লিষ্ট ঠিকাদারকে কাজ বন্ধ করতে বলছি। তাছাড়া কাজের শুরুতেই বিল উত্তোলনের বিষয়ে তিনি কিছুই জানেননা বলে জানান।

দয়া করে শেয়ার করুন

এই ক্যাটাগরীর আরো খবর..