মঙ্গলবার, ০৭ মে ২০২৪, ০২:০২ অপরাহ্ন
শিরোনামঃ
কক্সবাজার জেলায় ১০ম বারের মতো শ্রেষ্ঠ ওয়ারেন্ট তামিলকারি অফিসার মহসিন ও শ্রেষ্ঠ অস্ত্র উদ্ধারকারী সোলায়মান লোহাগড়ায় নবগঙ্গা ডিগ্রী কলেজের দূর্নীতিবাজ সভাপতি রাশিদুল বাশার ডলারের অপসারণের দাবিতে বিক্ষোভ মিছিল লোহাগড়া উপজেলা নির্বাচনে চেয়ারম্যান প্রার্থী মুন্সী নজরুল ইসলামের মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত  মিল্টন ব্লেড-ছুরি দিয়ে নিজেই অপারেশন করতেন, তথ্য জানালো ডিবি মধুখালিতে দুই ভাইকে পিটিয়ে হত্যা বিএনপির দন্তত কমিটির বিচার দাবি লোহাগড়া উপজেলা নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থীদের মধ্যে প্রতিক বরাদ্দ  লোহাগড়ায় বিএনপির উদ্যোগে সাধারণ মানুষের মাঝে বিশুদ্ধ পানি- স্যালাইন ও বিস্কুট বিতরণ চট্রগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের লাইব্রেরি শিক্ষার্থীবান্ধব হবে কবে? ঈদগাঁও উপজেলার নির্বাচনে সুবিধাজনক স্থানে আবু তালেব, লড়ে যাবেন সেলিম আকবর এবং শামশু। আমরা চাই নির্বাচনে সবাই অংশগ্রহন করুক, যত বেশী অংশ গ্রহন করবে ততবেশী প্রতিযোগিতা পূর্ণ হবে,

লক্ষীপুরের চরবংশীতে সন্ত্রাসী মোস্তফা জিরাতী বাহিনীর অত্যাচারে বিধবা হালিমা এখন গৃহহারা।

লক্ষীপুর জেলা প্রতিনিধিঃ
  • আপলোডের সময় : শনিবার, ২৬ নভেম্বর, ২০২২

লক্ষীপুর জেলার রায়পুর উপজেলাধীন ২ নং চরবংশী ইউনিয়নের ১ নং ওয়ার্ড চরবংশী সাকিনের মৃত ফরিদ জিরাতীর বিধবা স্ত্রী ভূক্তভোগী হালিমা বেগম তার ২ টি মেয়ে ও ১ টি ছেলে নিয়া কোন রকমে মানবেতর জীবন যাপন করিতেছে। একই এলাকার মৃত চাঁনমিয়া জিরাতীর ছেলে ভূমি দূস্যু মোস্তফা জিরাতী দীর্ঘদিন যাবত বিধবা হালিমা বেগমকে তাহার মালিকীয় বসত বাড়ী হইতে উচ্ছেদ করার জন্য ষড়যন্ত্র করিয়া আসিতেছে। এবং বিগত ২০/১১/২২ ইং তারিখে ভূমি দূস্যু মোস্তফা জিরাতী সহ তাহার বাহিনীর অন্যান্য সন্ত্রাসীরা বিধবা হালিমা বেগমকে বেদম ভাবে মারধর করে গুরতরভাবে আহত করে এবং হালিমা বেগমের ঘরটি সম্পূর্ণ রুপে ভেঙ্গে ফেলে বিধবা হালিমার পরিবারকে গৃহহারা করে। পরে বিধবা হালিমা বেগমকে গুরতর আহত অবস্হায় রায়পুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করায় যাহার জরুরী বিভাগের রেজি নং ১২৭৪৬/৮৫৭ তারিখ ২০/১১/২০২২ ইং। ভূক্তভোগী বিধবা হালিমাবেগম উক্ত বিষয়ে সন্ত্রাসী মোস্তফা জিরাতী সহ ৪ জনের বিরুদ্ধে রায়পর থানায় অভিযোগ দায়ের করে যাহার স্বারক নং ৩৮৭১ তাং ২১/১১/২২ ইং এবং পরে বিগত ২৩/১১/২২ ইং লক্ষীপুর সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিষ্ট্রেট রায়পুর আদালতে একটি মামলা দায়ের করে যাহার সি,আর, নং ৮২৫/২২ইং। উক্ত মামলাটি আদালত রায়পুর থানার ওসিকে তদন্ত করে প্রতিবেদন দেওয়ার আদেশ প্রদান করেন। বর্তমানে সন্ত্রাসী মোস্তফা জিরাতীর ভয়ে পালিয়ে বেড়াচ্ছে। উক্ত বিষয়ে ভূক্তভোগী বিধবা হালিমা বেগম ইতিপূর্বে ও জেলা প্রশাসক পুলিশ সুপার রায়পুর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ওসি রায়পুর থানার নিকট উক্ত মোস্তফা জিরাতীর বিরুদ্ধে অভিযোগ করেন। বিধবা হালিমা বেগম এই বিষয়ে পুলিশ প্র্সাশনের হস্তক্ষেপ কামনা করছে। এই বিষয়ে অভিযুক্ত মোস্তফা জিরাতীকে মোবাইলে জিঙ্গাসা করিলে সে বলে যে অভিযোগটি সঠিক নয়।

দয়া করে শেয়ার করুন

এই ক্যাটাগরীর আরো খবর..