শুক্রবার, ০৩ জানুয়ারী ২০২৫, ০৩:৪৮ পূর্বাহ্ন , ই-পেপার
শিরোনামঃ
যথাযথ মর্যাদায় বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী ছাত্রদলের ৪৬ তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত হয়েছে আওয়ামী লীগের চ্যাপ্টার ক্লোজ : জামায়াত আমির প্রেসক্লাবের নির্বাচনে খোকন সভাপতি,মাসুম সম্পাদক সাদ ও জুবায়েরপন্থীদের সংঘর্ষের ঘটনায়, সাদপন্থী   জিয়া বিন কাসেমকে গ্রেফতার   সংস্কারের নামে অনির্বাচিত সরকারকে দেশ চালাতে দেওয়া উচিত না: মির্জা ফখরুল আগামী ১৬ ডিসেম্বরের আগে জুলাই গণহত্যার বিচার শেষ করা হবে,উপদেষ্টা ড. আসিফ নজরুল সাংবাদিকেরা সচিবালয়ে ঢুকতে পারবেন না, অন্যদের অস্থায়ী পাসও বাতিল সচিবালয়ে আগুন নেভাতে যোগ দেয় ফায়ার সার্ভিসের ২০ টি ইউনিট শেখ হাসিনা বাংলাদেশকে দাসের জাতিতে পরিণত করেছে : শাহজাহান   সুবর্ণচরে বিদ্যুৎ স্পষ্ট হয়ে এক যুবকের মৃত্যু

শেখ হাসিনাকে হত্যা চেষ্টা মামলার ১০ বছরের সাজাপ্রাপ্ত আসামি আরিফুর রহমান রঞ্জু গ্রেপ্তার।

সংগ্রাম প্রতিদিন ডেস্কঃ
  • আপলোডের সময় : শনিবার, ২১ আগস্ট, ২০২১

২০০২ সালে সাতক্ষীরায় তৎকালীন বিরোধীদলীয় নেত্রী ও বর্তমান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার গাড়িবহরে হামলাকারীকে গ্রেপ্তার করেছে ঢাকা মেট্রোপলিটান পুলিশের (ডিএমপি) গোয়েন্দা বিভাগ।

তার নাম আরিফুর রহমান রঞ্জু। তিনি শেখ হাসিনাকে হত্যা চেষ্টা মামলার ১০ বছরের সাজাপ্রাপ্ত আসামি।

শনিবার সকালে ডিএমপির মিডিয়া সেন্টারে এক সংবাদ সম্মেলনে অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার এ কে এম হাফিজ আক্তার বলেন, আরিফুর রহমান বিএনপির রাজনীতির সঙ্গে জড়িত ছিলেন। ২০০২ সালের ৩০ আগস্ট প্রধানমন্ত্রী সাতক্ষীরা সদর হাসপাতালে যান ধর্ষণের শিকার এক মুক্তিযোদ্ধার স্ত্রীকে দেখতে। চিকিৎসাধীন মুক্তিযোদ্ধার স্ত্রীকে দেখে সড়কপথে ঢাকায় ফিরছিলেন শেখ হাসিনা।

বেলা সাড়ে ১১টার দিকে পথে কলারোয়া বিএনপি অফিসের সামনে আরিফুর রহমানের নেতৃত্বে গাড়িবহরে হামলা চালানো হয়।
হামলাকারীরা শেখ হাসিনাকে লক্ষ্য করে গুলি করেন ও বোমা নিক্ষেপ করেন। অল্পের জন্য প্রাণে রক্ষা পান শেখ হাসিনা। এ সময় গাড়িবহরে থাকা ১৫ থেকে ২০টি গাড়ি ভাঙচুর করা হয়। এ ঘটনায় উপজেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক মোসলেম উদ্দীন বাদী হয়ে যুবদলের সভাপতি আশরাফ হোসেনসহ ২৭ জনের নাম উল্লেখ করে মামলা করেন।

মামলায় অজ্ঞাতপরিচয় আরও ৭০-৭৫ জনকে আসামি করা হয়।এরপর বিচার শেষে সাতক্ষীরার চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালত ২০২১ সালের ৪ ফেব্রুয়ারি এ মামলায় ৫০ জনের দণ্ড দেন। এর মধ্যে বিএনপির সাবেক সংসদ সদস্য হাবিবুল ইসলাম হাবিব ও আরিফুর রহমানসহ তিনজনের সর্বোচ্চ ১০ বছর করে সাজা হয়। বাকি ৪৭ আসামিকে বিভিন্ন মেয়াদে কারাদণ্ডে দেওয়া হয়।

দয়া করে শেয়ার করুন

এই ক্যাটাগরীর আরো খবর..