বৃহস্পতিবার, ১৩ ফেব্রুয়ারী ২০২৫, ১২:২৮ পূর্বাহ্ন , ই-পেপার
শিরোনামঃ
ধর্মপাশা ও নেত্রকোনায় ৩৮টি শাখা কেন্দ্রে পুরস্কার বিতরণ অনুষ্ঠিত। চুরির দায়ে এমপি-মন্ত্রীদের হাত কর্তন করলে পুরো বাংলাদেশ চোরমুক্ত হবে”- সৈয়দ মুহাম্মাদ রেজাউল করিম রায়পুরে ডেভিড হান্ড অপারেশনে গ্রেফতার তিন। মোহনগঞ্জে ছাত্রদলের নেতাকর্মীদের ওপর হামলা, আ.লীগ নেতা গ্রেপ্তার সিইউএফ স্কুল এন্ড কলেজের বার্ষিক ক্রীড়া প্রতিযোগিতা ও পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠিত। নোয়াখালীতে  অপারেশন ডেভিল হান্টে চেয়ারম্যানসহ  আটক ৭ মোহনগঞ্জে ওরশ-যাত্রাপালার নামে মদ-গাঁজার আসর বন্ধের দাবিতে বিক্ষোভ সমাবেশ সাবেক ডিআইজিসহ পুলিশের ৪ কর্মকর্তা আটক গাজীপুরের সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি)   বরখাস্ত হাতিয়ার সাবেক এমপি মোহাম্মদ আলীর দুই বাড়ি ও ১১নৌযানে আ’গুন

শেষপর্যন্ত কানাডার প্রধানমন্ত্রী জাস্টিন ট্রুডো পদত্যাগ করেছেন

আন্তর্জাতিক ডেস্ক :
  • আপলোডের সময় : সোমবার, ৬ জানুয়ারী, ২০২৫

দিনভর নানা নাটকীয়তার পর শেষপর্যন্ত কানাডার প্রধানমন্ত্রী জাস্টিন ট্রুডো পদত্যাগ করেছেন। সোমবার (০৬ জানুয়ারি) বাংলাদেশ সময় রাত ১০টায় নিজ বাসভবন রিডো কটেজে এক সম্মেলন করে পদত্যাগের ঘোষণা দেন তিনি। এ খবর নিশ্চিত করেছে আন্তর্জাতিক গণমাধ্যম আল জাজিরার।

দীর্ঘদিন ধরেই রাজনৈতিক চাপের মুখে ছিলেন ট্রুডো। দেশের রাজনীতিতে অনেকটা কোণঠাসা হয়ে পড়েছিলেন তিনি। বর্তমান সময়ে তার জনপ্রিয়তা অনেকটা হ্রাস পেয়েছে। বিরোধীরা তো বটেই, তার নিজ দলের মধ্য থেকেও পদত্যাগের দাবি উঠছিল। এরই প্রেক্ষিতে পদত্যাগ করেন এই নেতা।

ট্রুডো ২০১৩ সালে কানাডার লিবারেল পার্টির নেতা হিসেবে দায়িত্ব গ্রহণ করেন। তখন কানাডার লিবারেল দল ছিল গভীর সংকটে এবং প্রথমবারের মতো হাউস অব কমন্সে তৃতীয় স্থানে নেমে গিয়েছিল। তার নেতৃত্বে দলটি পুনরুজ্জীবিত হলেও, বর্তমান সময়ে ট্রুডোর জনপ্রিয়তা হ্রাস পেয়েছে।

তবে ট্রুডোর পদত্যাগের পর লিবারেল পার্টি রাজনৈতিক মঞ্চে স্থায়ী নেতৃত্ববিহীন অবস্থায় চলে যেতে পারে বলে মনে করা হচ্ছে। বিশেষত যখন নির্বাচনের আগে জরিপগুলোও বলছে, আগামী অক্টোবরের নির্বাচনে লিবারেলরা রক্ষণশীলদের কাছে ব্যাপকভাবে পরাজিত হতে পারে। এর ফলে নতুন নির্বাচনের প্রয়োজনীয়তা দেখা দিতে পারে।

এদিকে প্রধানমন্ত্রী ট্রুডো অর্থমন্ত্রী ডমিনিক লেব্ল্যাঙ্কের সঙ্গে আলোচনা করেছেন, যাতে তিনি অন্তর্বর্তী নেতা এবং প্রধানমন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব গ্রহণ করতে ইচ্ছুক কিনা। এক সূত্র এই তথ্য নিশ্চিত করেছে।

এভাবে, ট্রুডোর পদত্যাগের সিদ্ধান্ত কানাডার রাজনৈতিক পরিস্থিতিতে একটি বড় ধরনের পরিবর্তন বলে মনে করা হচ্ছে। যা লিবারেল পার্টির ভবিষ্যতের জন্য নতুন চ্যালেঞ্জ তৈরি করতে পারে।

দয়া করে শেয়ার করুন

এই ক্যাটাগরীর আরো খবর..