মানিকগঞ্জের দৌলতপুরে অসহায়দের প্রধানমন্ত্রীর উপহার আশ্রয়ণ প্রকল্পের নির্মাণ কাজ চলছে। এতে মহাখুশি ওই উপজেলার উপকারভোগীরা।
উপজেলার টেপরি এলাকার উপকারভোগী মিনা বেগম বলেন,শেকের বেটি শেখ হাসিনা আমাগো থাকার জন্য বাড়িঘর করে দিচ্ছে। আমরা স্বপ্নে ও কল্পনা করতে পারি নাই। আমগো জন্য ইটের ঘর বানানো হচ্ছে। এতে আমি মহাখুশি।
বহুরা গ্রামের উপকারভোগী শফি উদ্দিন বলেন, শেষ বয়সে এসে ইটের পাকা ঘরে ঘুমাবো স্বপ্নেও চিন্তা করি নাই। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আমাগো জন্য বাড়িঘর করে দিচ্ছে এর চেয়ে বড় উপকার আর হয়না। আমাগো ইউএনও স্যার খুব প্ররিশ্রম করে আমাদের জন্য ঘরবাড়ি নির্মাণ কাজ করে যাচ্ছে। আল্লাহ ইউএনও স্যারকে যেন সুস্থ ভাবে বাচিয়ে রাখে।
আরেক অসহায় বিধাব নারী ডালিয়া বেগম বলেন,আমার বাড়ি ঘর এমনকি নিজের বলতে কিচ্ছু নেই। খুব কষ্ট করে জীবন চলছে আমার। সরকার থেকে আমাগো পাকা ঘর বাড়ি দিচ্ছে এতে আমার কষ্ট ঘুচবে। আমরা তো গরীব মানুষ, জীবনে পাকা ঘরে করতে পারতাম না। সরকার আমাগো মত গরীব মানুষ’গো ঘর দিয়ে উপকার করছে। আমরা দেখতেছি আমাগো ঘররে জন্য টিএনও স্যার খুব প্ররিশ্রম করতেছে।
সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায়, উপজেলা কলিয়া ইউনিয়নে আশ্রয়ণ প্রকল্পের জন্য মাটি ভরাট করা হচ্ছে। এই ইউনিয়নে ১০ জন উপকারভোগীদের জন্য সরকারি খাস জমিতে মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর উপহার আশ্রয়ণ প্রকল্প নির্মাণের প্রস্ততি কাজ চলছে।
দৌলতপুর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো: ইমরুল হাসান বলেন, উপজেলার ৮টি ইউনিয়নে ১৫৯ জন উপকারভোগীদের জন্য মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর উপহার আশ্রয়ণ প্রকল্পের কাজ চলছে। প্রধানমন্ত্রীর স্বপ্ন অসহায়দের গৃহস্থান বাস্তবায়ন করার লক্ষে ৮টি ইউনিয়নে নির্মাণ কাজ এগিয়ে চলছে।