শনিবার, ১২ এপ্রিল ২০২৫, ০৯:১৩ অপরাহ্ন , ই-পেপার
শিরোনামঃ
সাগরের মাছ ধরতে হলে চাঁদা দিতে হয় বিএনপি নেতাকে মদন উপজেলা বিএনপির সভাপতি-সম্পাদকের অব্যাহতির দাবি নরসিংদীর শিবপুরে ১২ বছরের ছাত্রীকে ধর্ষণকারীকে আসামি গ্রেফতার করেছেন র‍্যাব আগামী ২৬ এপ্রিল অনুষ্ঠিত হবে প্রতিভা প্রকাশ লেখক সম্মিলন ২০২৫ গ্যাস সংকটে বন্ধ হয়ে গেল সিইউএফএল পিরোজপুর ঘুমের ঔষধ খাইয়ে পুত্রবধুকে ধর্ষণ করল শ্বশুর লোহাগড়ায় ছাত্রদলের উদ্যোগে এসএসসি পরীক্ষার্থীদের মাঝে খাবার পানি ও শিক্ষা উপকরণ বিতরন এসএসসি পরীক্ষা কেন্দ্রের ২০০ গজের মধ্যে প্রবেশ নিষেধ কলেজ ছাত্রীকে ধর্ষণ করে হত্যা,দেখে ফেলায়,নানা-নানী জনকে কুপিয়ে জখম বেঙ্গল গ্রুপের চেয়ারম্যান ও নোয়াখালী-২ আসনের সাবেক এমপি মোরশেদ আলমকে গ্রেপ্তার

১ জুলাই থেকে বন্ধ হচ্ছে না অবৈধ মোবাইল ফোন

স্টাফ রিপোর্টার
  • আপলোডের সময় : বৃহস্পতিবার, ১৭ জুন, ২০২১

বর্তমানে মোবাইল নেটওয়ার্কে ব্যবহৃত গ্রাহকের হ্যান্ডসেটগুলো আগামী ৩০ জুন বিটিআরসির সিস্টেমে স্বয়ংক্রিয়ভাবে নিবন্ধিত হয়ে যাবে। ফলে ১ জুলাই থেকে এ সেটগুলো বন্ধ হচ্ছে না। এ বিষয়ে সবাইকে বিভ্রান্ত না হওয়ার অনুরোধ করা হয়েছে।

বৃহস্পতিবার (১৭ জুন) বাংলাদেশ টেলিযোগযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশন (বিটিআরসি) এ তথ্য জানিয়েছি।

তবে আগেই অবশ্য বিটিআরসির মহাপরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মো. শহিদুল আলম জাগো নিউজকে বলেন, বাংলাদেশে বর্তমানে প্রায় ১৫ কোটি হ্যান্ডসেটের চাহিদা রয়েছে। যার ৪০ শতাংশই অবৈধভাবে বাজারে প্রবেশ করেছে বা বিদেশ থেকে আনা হয়েছে। আমরা এসব শৃঙ্খলার মধ্যে আনার চেষ্টা করছি।

তিনি বলেন, মূলত আইনশৃঙ্খলা ঠিক রাখার জন্য এটা করা হচ্ছে। আর সুযোগ দেয়া হবে বৈধ করার জন্য। এ জন্য সবার কাছে মেসেজ যাবে। কারও মোবাইল বন্ধ হবে না। যোগাযোগ ব্যবস্থায় কোনো ব্যাঘাত ঘটবে না। বিদেশ থেকে কেনা হ্যান্ডসেটগুলোর ক্ষেত্রে বিটিআরসিতে বৈধ কাগজপত্র জমা দিয়ে নিবন্ধন করা যাবে।

বিটিআরসি সূত্র জানায়, বাংলাদেশের বাজারে বিভিন্ন পস্থায় অবৈধভাবে প্রবেশ করা এসব মোবাইল সেট শনাক্ত করা হবে। এ জন্য ন্যাশনাল ইকুইপমেন্ট আইডেন্টিটি রেজিস্ট্রার (এনইআইআর) সিস্টেম ব্যবহার করছে বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ কর্তৃপক্ষ। দেশে এই প্রথমবারের মতো এই ধরনের প্রযুক্তি ব্যবহার করবে বিটিআরসি। তবে এতে মোবাইল গ্রাহকদের আতঙ্কিত না হওয়ার জন্য বলেছে প্রতিষ্ঠানটি।

এ বিষয়ে শহিদুল আলম আরও বলেন, যদি সক্রিয় সিমকার্ড মোবাইলে প্রবেশের পর বিটিআরসি ডাটাবেসে কোনো হ্যান্ডসেট না পাওয়া যায়, তাহলে বিটিআরসি ওই হ্যান্ডসেটের আইএমইআইকে সাদা তালিকায় সাতদিন রেখে ব্যবহারকারীকে ফোনটি আমদানি বা কেনার আইনি নথি ব্যবহার করে নিবন্ধনের সময় দেবেন। যদি কোনো ব্যবহারকারী তার হ্যান্ডসেটটি বিক্রি করতে চান, তবে তাকে নির্দিষ্ট ওয়েবসাইটের মাধ্যমে হ্যান্ডসেটটি নিবন্ধনভুক্ত করে নতুন ব্যবহারকারীর নামের অধীনে ডাটাবেসে পুনরায় নিবন্ধন করাতে হবে।

উল্লেখ্য, প্রতিবছর বাংলাদেশে প্রায় তিন কোটি মোবাইল হ্যান্ডসেটের চাহিদা রয়েছে। এর প্রায় অধিকাংশই চোরাই পথে আসে। ফলে প্রতিবছর প্রায় তিন হাজার কোটি টাকার রাজস্ব হারায় সরকার।

দয়া করে শেয়ার করুন

এই ক্যাটাগরীর আরো খবর..