শুক্রবার, ০৫ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ১১:১৬ পূর্বাহ্ন , ই-পেপার
শিরোনামঃ
পল্লী বিদ্যুৎ গণছুটি ঘোষণা দিয়ে ৮০৯ কর্মকর্তা-কর্মচারীর কর্মস্থল ত্যাগ ১২ ঘন্টার মধ্যে নড়াইলের চাঞ্চল্যকর গৃহবধূ মুন্নি খানম হত্যা মামলার রহস্য উন্মোচন আজ সুবর্ণচরে বিএনপির ৪৭ তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত হয়। আশ্রয়প্রার্থী নিয়ে কড়াকড়ি: শিক্ষার্থী থেকে ইংলিশ চ্যানেল হয়ে আসা আশ্রয় সব ক্ষেত্রেই কঠোর অবস্থান যুক্তরাজ্যের সাংবাদিক নির্যাতন মামলায় কুড়িগ্রামের সাবেক ডিসি কারাগারে নড়াইলে কিশোরীর অর্ধগলিত মরদেহ উদ্ধার সাজানো নির্বাচন আয়োজনে কোনো দেশপ্রেমিক রাজনৈতিক দল অংশ নেবে না ডাকসু নির্বাচন হতে বাধা নেই, হাইকোর্টের আদেশ চেম্বার আদালতে স্থগিত লোহাগড়ায় অপারেশন থিয়েটারে রোগীর সাথে টিকটক, সোসাল মিডিয়ায় ভাইরাল, সিলগালা করলো স্বাস্থ্য বিভাগ নড়াইলে লাহুড়িয়া সুমন হত্যা মামলার আসামিকে ৭২ ঘন্টার মধ্যে গ্রেফতার করেছে পিবিআই

স্ত্রী- সন্তান মিলে হত্যার পর পুঁতে রাখা লাশ উদ্ধার 

মোহনগঞ্জ প্রতিনিধি,মোহনগঞ্জ,নেত্রকোণা:
  • আপলোডের সময় : বুধবার, ২২ মার্চ, ২০২৩
  মদ্যপ ছেলের নামে তিন মাস আগে মোহনগঞ্জ থানায় মৌখিক অভিযোগ দিয়েছিলেন বাবা আবুল হোসেন। তখন পুলিশ ছেলে আরমান মিয়াকে পায়নি। পরবর্তী সময়ে আবুৱ হোসেন লিখিত অভিযোগ না দেওয়ায় পুলিশও আর এগোয়নি। এর মধ্যে গত শনিবার বিকালে নিখোঁজ হন আবুল হোসেন (৫৫) গতকাল মঙ্গলবার ভোরে তার গলাকাটা লাশ উদ্ধার করা হয়েছে স্থানীয় একটি খাল থেকে। ঘটনাটি ঘটেছে নেত্রকোণা’র মোহনগঞ্জ উপজেলার ৪নং মাঘান- সিয়াধার ইউনিয়নের বড় বেথাম এলাকায়।
পুলিশ জানায়,আবুল হোসেনকে খুঁজে না পাওয়ায় তার ছোট ভাই হিরা মিয়া গত সোমবার রাত ৮ টার দিকে থানায় বিষয়টি জানান। পুলিশ তৎক্ষনাৎ মনে হয়, ছেলে আরমানের কথা।তাকে খুঁজে না পেয়ে তার বন্ধু মাইজহাট্টী গ্রামের শুকুর আলমের ছেলে বাহাম এলাকা থেকে  আবিরকে রাতেই আটক করে। আবির পুলিশকে জানায়,আরমান তার বাবাকে খুন করে লাশ উপজেলার বড় বেথাম এলাকার সাপমরা খালে পুঁতে রেখেছেন।
সেই তথ্যের পরিপ্রেক্ষিতে পুলিশ গতকাল মঙ্গলবার ভোরে আবুল হোসেনের লাশ উদ্ধার করে। সেই সঙ্গে আটক করে তার স্ত্রী রুপবাহার ও কিশোরী মেয়ে চিন্তা মনিকে।
আজ বিকালে বুধবার (২২ মার্চ-২০২৩) মোহনগঞ্জ থানার ওসি মো. রফিকুল ইসলাম বলেন, জিজ্ঞাসাবাদে আবির স্বীকার করেছেন যে শনিবার রাতে আবুল হোসেনকে নিজ বাসায় গলাকেটে হত্যা করে ছেলে আরমান। এ কাজে মা ও ছোট বোন চিন্তা মনি তাকে সহযোগিতা করে। পরে লাশ গুম করার জন্য আবিরকে ডেকে নেন আরমান। পরে বাড়ির পাশের সাপমরা খালে গর্ত করে লাশ পুঁতে রাখেন। আটকদের জিজ্ঞাসাবাদ করে আরও তথ্য নেওয়া হচ্ছে। এখনো কোনো মামলা হয়নি। এদিকে পালিয়ে যাওয়া আরমানকে আটকের চেষ্টা চলছে

দয়া করে শেয়ার করুন

এই ক্যাটাগরীর আরো খবর..