শনিবার, ২৭ এপ্রিল ২০২৪, ১১:০৯ অপরাহ্ন
শিরোনামঃ
লোহাগড়ায় ৩১ শয্যা বিশিষ্ট স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের নবনির্মিত ভবন উদ্বোধন করলেন স্বাস্থ্যমন্ত্রী ডা: সামন্ত লাল সেন  বাগেরহাটের রামপালে ট্রাকচাপায় নিহত ৩ পাইকগাছায় অভিনব কায়দায় গাঁজা বহনকালে মহিলা আটক- ১ নড়াইলের পানচাষী কার্তিকের স্বপ্ন পুড়ে ছাই  এনআরবি লাইফ-প্রতিভা প্রকাশ সাহিত্য পুরস্কার ২০২৪’ পেলেন ৫ কৃতিমান লেখক চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় চবির হলে মাদক বানিজ্য সিংড়া বৈদ্যুতিক শর্ট সার্কিটের আগুনে ১৩টি দোকান ভূস্মীভূত  লোহাগড়ায় খুনের ঘটনার ৫ মাস পরেও থামছে না বাড়িঘর ভাংচুর ও লুটপাট, ভয় আর আতঙ্কে গ্রামছাড়া মানুষ  পাইকগাছায় লাইসেন্স বিহীন ঔষধ বিক্রয়ের দায়ে দুই প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা  মাটির নিচে পালিয়ে থাকলেও খুঁজে বের করে বিচারের জায়গায় আনা হবে ইনশাআল্লাহ্ -মৎস্য ও প্রাণীসম্পদ মন্ত্রী মোঃ আব্দুর রহমান

যশোর কেশবপুরে ২৭ বিলের জলাবদ্ধতা নিরসনের দাবিতে ইউএনও বরাবর স্মারকলিপি

জি.এম.হিরোন তারেক (কেশবপুর) যশোর
  • আপলোডের সময় : শুক্রবার, ৮ ডিসেম্বর, ২০২৩
 যশোরের কেশবপুরে ২৭ বিলের জলাবদ্ধতা নিরসনের দাবিতে স্মারকলিপি প্রদান করা হয়েছে। বৃহস্পতিবার দুপুরে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা বরাবর ২৭ বিল বাঁচাও আন্দোলন কমিটির পক্ষ থেকে ওই স্মারকলিপি দেওয়া হয়।
স্মারকলিপি প্রদানের সময় উপস্থিত ছিলেন, ২৭ বিল বাঁচাও আন্দোলন কমিটির উপদেষ্টা অ্যাডভোকেট আবু বক্কার সিদ্দিকী, কমিটির আহ্বায়ক বাবুর আলী গোলদার, যুগ্ম আহ্বায়ক সনজিত বিশ্বাস, সদস্য বৈদ্যনাথ সরকার, শওকত হোসেন প্রমুখ।
স্মারকলিপিতে উল্লেখ করা হয়েছে, যশোর জেলার অন্তর্গত কেশবপুর ও মণিরামপুর উপজেলার ভবদহ অঞ্চলে অবস্থিত ২৭টি বিল। ওই সমস্ত বিলের চারপাশে ৬টি ইউনিয়নের ৬৮টি গ্রাম রয়েছে। বিলে ধানী জমির পরিমাণ ৮৮ হাজার হেক্টর। দীর্ঘ কয়েক বছর যাবৎ এ বিলে জলাবদ্ধতা সৃষ্টি হয়ে
ক্রমান্বয়ে স্থায়ী রূপ লাভ করেছে। নদী ভরাট হয়ে পানি নিষ্কাশনের পথ বন্ধ হওয়ায় গত বছর ২৭ বিলে প্রায় ৫০ ভাগ এলাকায় বোরো আবাদ হয়নি। এবারও বোরো আবাদ না হওয়ার সম্ভাবনাই বেশি। জলাবদ্ধতার কারণে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে ফলজ, বনজ ও সবজি ক্ষেত। ফলে মানুষের জীবন-জীবিকা, কর্মসংস্থান, অর্থনীতি, শিক্ষা, গোখাদ্য ও সামাজিক কর্মকান্ডের উপর বিরূপ প্রভাব পড়ছে।
স্মারকলিপিতে উল্লেখ করা ১৪ দফা দাবির ভেতর রয়েছে- কেশবপুরের বিলখুকশিয়ার ডায়েরখালি খালের ৮ ব্যান্ড সুইস গেট সংলগ্ন শ্রীহরি নদী জরুরি ভিত্তিতে খনন, শ্রীহরি নদীর অববাহিকায় যে কোন একটা বিলে জোয়ারাধার (টিআরএম) প্রকল্প চালু, পানি নিষ্কাশনে সকল খালের বাধাসমূহ অপসরণ, সকল নদী দখল মুক্ত, জলাবদ্ধ অঞ্চলে বিভিন্ন
পানিবাহিত রোগের চিকিৎসা বিনা খরচে করা, ক্ষতিগ্রস্ত চাষিদের ক্ষতিপূরণ করা প্রভৃতি। এ ব্যাপারে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার কার্যালয়ের প্রশাসনিক কর্মকর্তা আব্দুস সালাম খান স্মারকলিপি প্রাপ্তির বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

দয়া করে শেয়ার করুন

এই ক্যাটাগরীর আরো খবর..