খুলনার পাইকগাছার সোলাদানা -দেলুটি শিবসা নদীতে একটি সেতু নির্মাণ হলেই জেলা শহর থেকে পাইকগাছার দূরত্ব কমবে ৩০ কিলোমিটার। সড়কপথে খুলনা থেকে পাইকগাছার দূরত্ব ৬৬ কিলোমিটার। সেখানে যেতে সময় লাগে প্রায় আড়াই ঘণ্টা এবং কয়রা উপজেলা সদরের দুরত্ব ১০০ কিলোমিটার বর্তমানে সময় লাগে প্রায় ৪ ঘন্টা। একটি সেতু হলে খুলনা থেকে পাইকগাছা ও কয়রা উপজেলার দূরত্ব কমবে ৩০ কিলোমিটার। ব্রিজটি নির্মাণ হলে ৪০/৪৫ মিনিটে পাইকগাছার ও দেড় ঘণ্টায় দক্ষিণের কয়রা উপজেলার মানুষ যেতে পারবে খুলনা সদরে। এতে শ্রম ঘণ্টা সাশ্রয়ের পাশাপাশি জনদুর্ভোগ অনেকটাই কমে যাবে। সুন্দরবন কেন্দ্রীক পর্যটন শিল্পের বিকাশ ঘটবে। জমির মুল্য কম থাকায় শিল্প প্রতিষ্ঠান গড়ে উঠবে। বেকারত্ব কমে, কর্মসংস্থান বাড়বে, তরমুজ, মৎসসহ কৃষি পন্যের রপ্তানি বাড়বে। তাহারই লক্ষ্য নিয়ে খুলনা-৬ (পাইকগাছা-কয়রা) সংসদ সদস্য আলহাজ্ব আক্তারুজ্জামান বাবুর অক্লান্ত পরিশ্রম এবং সার্বিক প্রচেষ্টায় সোলাদানা-দেলুটি শিবসা নদীতে ব্রিজ ও সড়কটি সম্ভাব্য যাচাই ও স্থান পরিদর্শন করলেন এমপি বাবু, সেতু বিভাগের উর্দ্ধতন পরিচালক (পিএন্ডডি), বাসেক মোঃ ভিখারুদৌলা, তত্ত্ববধায়ক প্রকৌশলী, বাসেক ও প্রকল্প পরিচালক, বাসেক এর মাস্টার প্ল্যান প্রকল্প
মোঃ লিয়াকত আলী, উপজেলা চেয়ারম্যান আনোয়ার ইকবাল মন্টু, উপজেলা নির্বাহী অফিসার মমতাজ বেগম,উপ-পরিচালক (পিএন্ডডি), বাসেক আ.ফ.ম তাজুল ইসলাম, সহকারী প্রকৌশলী, বাসেক সৈয়দ রিয়াজ উদ্দিন, টিপসা কনসালটেন্ট সালভাডোর আরিজা ভিক্টরিয়া, টিপসা কনসালটেন্ট বাসেক – বাংলাদেশ সেতু কর্তৃপক্ষ ফাহাদ হাসান মুবদী, উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান শিহাবউদ্দীন ফিরোজ বুলু, মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান লিপিকা ঢালী, উপজেলা প্রকৌশলী হাফিজুর রহমান, ইউপি চেয়ারম্যান কে এম আরিফুজ্জামান তুহিন, আব্দুল মান্নান গাজী, আব্দুস সালাম কেরু, জেলা পরিষদ সদস্য রবিউল ইসলাম গাজী, সহকারী অধ্যাপক ময়নুল ইসলাম,শাহাবুদ্দিন শাহিন, প্রভাষক নিবেদিতা মন্ডল, নাজমা কামাল, শেখ জুলি, ফাতিমা তুজ জোহরা রুপা, ছাত্রলীগ নেতা রায়হান পারভেজ রনিসহ স্থানীয় আওয়ামীলীগ এবং অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠনের নেতৃবৃন্দ।