সোমবার, ২০ মে ২০২৪, ০৪:৪৬ অপরাহ্ন
শিরোনামঃ
বাগেরহাটে মোরেলগঞ্জে জীবনের ঝুৃঁকি নিয়ে ভাঙা কাঠের পুল দিয়ে পার হচ্ছে সাধারণ মানুষ। চা শ্রমিক দিবস,মুল্লুকে চলো আন্দোলনের ১০৩ বছর। নির্বাচনী আচরণবিধি লঙ্ঘনের অভিযোগ ভিত্তিহীন – মাশরাফী কুকুরের দল তাকে একা পেয়ে কামড়ে ছিন্নভিন্ন করে ফেলে বাগেরহাটের শরণখোলায় গলায় ওড়না পেঁচিয়ে প্রবাসীর স্ত্রীরির আত্মহত্যা সিংড়ায় ভোক্তা-অধিকারের অভিযানে তিন প্রতিষ্ঠান কে জরিমানা  সাতক্ষীরার তালায় ট্রাক উল্টে ২ শ্রমিক নিহত আহত ১১   বাগেরহাটের রামপালে লায়ন ড.শেখ ফরিদুল ইসলামের উদ্যোগে চোখের ছানি অপারেশন ও লেন্স সংযোজন ৫০০ রোগী বাছাই লোহাগড়ায় চেয়ারম্যান প্রার্থী কে এম ফয়জুল হক রোমের নির্বাচনী অফিস ভাংচুর ও পোষ্টার ছিঁড়ে ফেলার অভিযোগ  নড়াইলে চিত্রা নদী থেকে পঞ্চম শ্রেণির শিক্ষার্থীর মরদেহ উদ্ধার

জিয়াউর রহমান কোথায়, কোন গ্রাউন্ডে যুদ্ধ করেছেন,প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

সংগ্রাম প্রতিদিন ডেস্কঃ
  • আপলোডের সময় : বৃহস্পতিবার, ২৬ আগস্ট, ২০২১

আজ বৃহস্পতিবার,বিএনপির
প্রতিষ্ঠাতা জিয়াউর রহমানের মুক্তিযুদ্ধে অংশগ্রহণ নিয়ে এবার প্রশ্ন তুলেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। তিনি বলেছেন, জিয়াউর রহমান কোথায়, কোন গ্রাউন্ডে যুদ্ধ করেছেন তার কিন্তু কোনো ইতিহাস নাই।১৫ আগস্ট জাতীয় শোক দিবস উপলক্ষে ঢাকা মহানগর উত্তর-দক্ষিণ আওয়ামী লীগ আয়োজিত স্মরণ সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘জিয়া মুক্তিযুদ্ধের সময় সোয়াত জাহাজ থেকে পাকিস্তানিদের জন্য অস্ত্র খালাস করতে গিয়েছিলেন। সাত মার্চের ভাষণেই কিন্তু স্বাধীনতা অর্জনের জন্য যা যা দরকার তা করতে তিনি (বঙ্গবন্ধু) নির্দেশ দিয়েছিলেন। সোয়াত থেকে অস্ত্র খালাসে গেলে পাবলিক তাকে (জিয়া) ঘেরাও করে ও ধরে নিয়ে আসে। ২৫ মার্চ যখন পাকবাহিনী আক্রমণ শুরু করে দেয়, পূর্ব থেকে যেহেতু প্রস্তুতি ছিল, স্বাধীনতার ঘোষণা ইপিআর ওয়্যারলেসের মাধ্যমে প্রচার করে দেয়া হয়।

‘জিয়া সোয়াত থেকে অস্ত্র আনতে গিয়েছিল। ২৫ মার্চ বঙ্গবন্ধুর ঘোষণার পরেও পাকিস্তানি সামরিক অফিসার হিসেবেই কাজ করেছে। জাতির পিতার ঘোষণার পরে চট্টগ্রামে নেতারা মনে করলেন যদি একজন সামরিক অফিসারকে দিয়ে ঘোষণা পাঠ করানো হয়, তাহলে যুদ্ধ যুদ্ধ মনে হয়। প্রথমে মেজর রফিককে বলা হয়। কিন্তু তিনি তখন পাকিস্তানিদের বিরুদ্ধে অ্যামবুশ করেছিলেন। পরে জিয়াকে ধরে এনে ঘোষণা পাঠ করানো হলো। সেভাবেই তার মুক্তিযুদ্ধে অংশগ্রহণ।’

তিনি বলেন, ‘জিয়া কোনো ফিল্ডে যুদ্ধ করেছেন শোনা যায় না। সে কখনো অস্ত্র হাতে সামনাসামনি যুদ্ধ করেননি। তাকেই খন্দকার মোশতাক দোসর হিসেবে পেয়েছিল। সেই ছিল তার মূল শক্তি। মোশতাক-জিয়া মিলেই চক্রান্ত করেছিল।’

ঢাকা মহানগর উত্তর আওয়ামী লীগের সভাপতি শেখ বজলুর রহমানের সভাপতিত্বে স্মরণ সভায় বক্তব্য রাখেন ঢাকা মহানগর দক্ষিণ আওয়ামী লীগের সভাপতি আবু আহমেদ মন্নাফী, সাধারণ সম্পাদক মো. হুমায়ুন কবির, দক্ষিণ আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি নুরুল আমিন রুহুল, উত্তর আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি কাদের খান, দক্ষিণ আওয়ামী লীগের যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক কাজী মোর্শেদ কামাল, উত্তর আওয়ামী লীগের যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক মতিউর রহমান মতি, দক্ষিণের সাংগঠনিক সম্পাদক আখতার হোসেন, উত্তরের সাংগঠনিক সম্পাদক আজিজুল হক রানা প্রমুখ।

দয়া করে শেয়ার করুন

এই ক্যাটাগরীর আরো খবর..