সোমবার, ১৩ মে ২০২৪, ০২:৪৪ অপরাহ্ন
শিরোনামঃ
এসএসসি) পরীক্ষায় পাসের হারে শীর্ষে রয়েছে যশোর বোর্ড। আর সর্বনিম্ন পাসের হার সিলেট লোহাগড়ায় শোক আর শ্রদ্ধায় সাবেক চেয়ারম্যানের চির বিদায়  সাতক্ষীরা জেলায় নির্ধারিত সময়ে আনুষ্ঠানিকভাবে আম সংগ্রহের উদ্বোধন লোহাগড়ায় চেয়ারম্যান প্রার্থী তারিকুল ইসলাম উজ্জলের নির্বাচনী ইস্তেহার প্রকাশ সিংড়ায় হজ্ব গমনে ইচ্ছুক হাজীদের সংবর্ধনা ও শুভেচ্ছা উপহার বিতরণ  কক্সবাজার জেলায় ১০ম বারের মতো শ্রেষ্ঠ ওয়ারেন্ট তামিলকারি অফিসার মহসিন ও শ্রেষ্ঠ অস্ত্র উদ্ধারকারী সোলায়মান লোহাগড়ায় নবগঙ্গা ডিগ্রী কলেজের দূর্নীতিবাজ সভাপতি রাশিদুল বাশার ডলারের অপসারণের দাবিতে বিক্ষোভ মিছিল লোহাগড়া উপজেলা নির্বাচনে চেয়ারম্যান প্রার্থী মুন্সী নজরুল ইসলামের মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত  মিল্টন ব্লেড-ছুরি দিয়ে নিজেই অপারেশন করতেন, তথ্য জানালো ডিবি মধুখালিতে দুই ভাইকে পিটিয়ে হত্যা বিএনপির দন্তত কমিটির বিচার দাবি

নোয়াখালী পুলিশ পাহারায়৷ ধর্ষণ মামলার ২ আসামী জানালা ভেঙ্গে পালালো।

স্টাফ রিপোর্টারঃ
  • আপলোডের সময় : বৃহস্পতিবার, ১৯ আগস্ট, ২০২১

নোয়াখালীর সোনাইমুড়ী থানা পুলিশের চোখ ফাঁকি দিয়ে মো. জুয়েল (২৪) ও মো. দেলোয়ার হোসেন (২৮) নামের ধর্ষণ মামলার দুই আসামির পালিয়ে গেছেন।

বুধবার (১৮ আগস্ট) বিকেল সাড়ে ৩টার দিকে মুন্সিগঞ্জের গজারিয়া এলাকায় হাইওয়ে রোডের পাশে আল মদিনা হোটেল অ্যান্ড রেস্টুরেন্টে এ ঘটনা ঘটে।নোয়াখালী জেলা পুলিশ সুপার (এসপি) মো. শহীদুল ইসলাম বিষয়টি নিশ্চিত করেন।পুলিশ জানায়, আদালতের নির্দেশে বুধবার ধর্ষণ মামলার আসামি ও ভিকটিমকে ডিএনএ পরীক্ষার জন্য ঢাকার মালিবাগ সিআইডিতে নিয়ে যায় সোনাইমুড়ী থানা পুলিশ। ফেরার পথে গজারিয়ার হাইওয়ে এলাকায় আল মদিনা হোটেলে তারা দুপুরের খাবার খেতে নামেন। এসময় আসামিরা টয়লেটে যাবেন বলে পুলিশকে জানান। পরে পুলিশ পাহারায় তারা টয়লেটে ঢোকেন। এরই ফাঁকে আসামিরা একই কায়দায় দুটি টয়লেটের জানালা ভেঙে পালিয়ে যান।

পলাতক আসামিরা হলেন- সোনাইমুড়ী থানার বাট্টা গ্রামের মুজামিয়া ব্যাপারী বাড়ির মৃত চাঁন মিয়ার ছেলে মো. জুয়েল (২৪) এবং একই থানার বগাদিয়া গ্রামের সওদাগর বাড়ির মৃত মো. আবদুল লতিফের ছেলে মো. দেলোয়ার হোসেন (২৮)।

এ বিষয়ে এসপি শহীদুল ইসলাম জানান, পলাতক আসামিদের গ্রেফতারে অভিযান অব্যাহত আছে। পাশাপাশি আসামির দায়িত্বে থাকা সোনাইমুড়ী থানার পরিদর্শক (তদন্ত) জিসান আহম্মেদ, উপপরিদর্শক (এসআই) ফারুক হোসেন শাহ, পিএসআই মিজানুর রহমান, কনস্টেবল আব্দুল কুদ্দুস ও নারী কনস্টেবল আসমা আক্তারের বিরুদ্ধে বিভাগীয় ব্যবস্থা নেয়া হচ্ছে।

দয়া করে শেয়ার করুন

এই ক্যাটাগরীর আরো খবর..