জন সমর্থনের দিক দিয়ে এগিয়ে কবি,লেখক,সাংবাদিক,সাবেক ছাত্র নেতা– মুজিব আদর্শের পরিক্ষিত সৈনিক মোঃমোশারেফ হোসেন আলমগীর নোয়াখালী-২-সেনবাগ,আংশিক সোনাইমুড়ী,তৃর্ণমুল যাকে জনপতিনিধি হিসাবে চায়।মোঃ মোশারেফ হোসেন আলমগীর– ধর্ম বিষয়ক সম্পাদাদক,কেন্দ্রীয় কমিটির বাংলাদেশ কৃষকলীগ,তিনি বীর মুক্তিযোদ্ধার সন্তান,৬নং ইউনিয়ন কাবিলপুরের কৃতি সন্তান।তিনি সেনবাগে জনসেবা মুলক বহু কাজ করেছেন।তিনি মশার মেসিন কিনে দিয়ে এডিস মশা নিধনে কর্মীদের মাধ্যমে ডেঙ্গু প্রতিরোধে ভমিকা রেখেছেন,তিনি সেনবাগের বিভিন্ন জায়গায় গাছ লাগিয়েছেন,করোনা ভাইরাসের সময় লোকজন নিয়ে কৃষকের ধান কেটে গোলায় ভরে দিয়েছিলেন।তিনি স্কুল ছাত্রলীগের মাধ্যমে ছাত্রলীগের রাজনীতি শুরু করেন,তিনি বিভিন্ন সংগঠনের সাথে জড়িত,সামাজিক সেবা মুলক বিভিন্ন কাজ করেছেন। যার জীবনের বেশীর ভাগ সময় আওয়ামীলীগের রাজনীতিতে কাটিয়েছেন।যিনি অর্থ,স্বার্থের লোভ লালসা করেননি,কর্মী,সমর্থন তৈরীর যাকে কারিকর বলা হয়
তিনি,ছাত্রলীগ,আওয়ামীলীগের রাজনীতি জড়িত,সাবেক কৃষকলীগের কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য,বর্তমানে ধর্ম বিষয়ক সম্পাদক,কেন্দ্রীয় কমিটির বাংলাদেশ কৃষকলীগ।তিনি চট্রগ্রাম বিভাগ দক্ষিনের সাংগঠনিক দাযিত্ব প্রাপ্ত সদস্য, নোয়াখালী কৃষকলীগ কে সুসংগঠন করতে কাজ করেছেন। উনার নিজ থানার প্রতিটি গ্রাম,ওয়া্ড ইউনিয়ন থানা কৃষকলীগেকে সংগঠিত করেছেন।যেখানে কুন্দলের কারনে আওয়ামীলীগ সহ কোন সহযোগি কমিটি সেনবাগে হয়নি।স্বাধীনতার প্রথম সেনবাগে ১৭ সালে কৃষকলীগের ত্রি- বার্ষিক সম্মেলন করেন।এবং আওয়ামীলীগসহ সকল সহযোগি সংগঠনের নেতাদের একসাথ করেন, অনেকে তাই বলেছিলেন কৃষকলীগের সম্মেলন নয় আওয়ামীলীগের মিলন মেলা কারন সেনবাগে এক নেতার ছায়া অন্য নেতা মাড়ান না? এই অসম্ভব কে মোশারেফ হোসেন উনার সভাপতি সমির চন্দ ও ফরিদুন নাহার লাইলীর আওয়ামীলীগের কৃষি ও সমবায় বিষয়ক সহযোগিতায় সম্ভব করছিলেন।মোঃ মোশারেফ হোসেন আলমগীর ৭৫ বঙ্গবন্ধু শহীদ হলে ছোট থাকলে ও প্রতিবাদী হয়ে এলাকায় প্রতিবদ করেছিলেন।নেত্রী শেখহাসিনা কে দেশে আনার জন্য সকল আনন্দোলন সংগ্রামে অংশ গ্রহন করেন।ওয়ান এলিবেনে নেত্রী সংসদ ভবনে গৃহবন্ধী হলে, নেত্রীর মুক্তির জন্য এডভোকেট সাহারা খাতুনের নেত্রীত্ব অংশ গ্রহন করেন সকল আনন্দোলনে।এবং প্রতিদিন তেজগাও এর নেতা কর্মীদের নিয়ে সংসদ ভবনের পাশে অবস্হান করেন নেত্রীর মুক্তির জন্য শ্লোগান দেন।নির্বাচন কে সামনে রেথে মোঃমোশারেফ হোসেন আলমগির এলাকা গণসংযোগ করেন, এলাকার বেশীর ভাগ সাধারন মানুষ উনার সাথে আছেন বলে জানান তিনি বলেন সকল নেতার আমল নামা আছে — আমার কাজের আমল ও তিনি জানেন– তাই আমাদের আস্তা বিশ্বাসের শেষ ঠিকানা মাননীয় প্রধান মন্ত্রী আমাকে নিরাস করবেন না।আমাকে সেনবাগে মনোনয়ন দিয় ডিজিটাল বাংলাদেশ থেকে স্মাট বাংলাদেশ গড়ার জন্য অংশীদার হিসাবে সুযোগ করে দেবেন বলে আমার বিশ্বাস। জয়বাংলা—- জয়বঙ্গবন্ধু।