শনিবার, ২৭ জুলাই ২০২৪, ০৮:৫০ পূর্বাহ্ন
শিরোনামঃ
সাতক্ষীরা কোটা আন্দোলনকারীদের সাথে ছাত্রলীগ ও মুক্তিযোদ্ধা সংহতি পরিষদের নেতা-কর্মীদের মধ্যে হামলা-পাল্টা হামলা। চবিতে চলছে হল সিলগালা। নড়াইলে পুকুরে গোসল করতে গিয়ে দশম শ্রেণির শিক্ষার্থীর মৃত্যু  নড়াইলে আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে দুই পক্ষের সংঘর্ষে আহত ১৭   সিংড়ায় মাসব্যাপী চলনবিল বৃক্ষরোপণ উৎসবে বিনামূল্যে গাছের চারা বিতরণ পুরাতন সাতক্ষীরায় জমিজমা বিরোধে ৪জনকে পিটিয়ে আহত কোটা সংস্কারের দাবিতে বঙ্গভবনের স্মারকলিপি দিলেন শিক্ষার্থীরা যারা না জেনে সমালোচনা করেন, তারা মানসিক রোগী: প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা শিশু গৃহকর্মীকে  নির্যাতনের ঘটনায় দম্পতি গ্রেফতার। সাভারে চুরির অপবাদ দিয়ে শিশু গৃহকর্মীকে নির্যাতন, জিজ্ঞাসাবাদের জন্য আটক দুই

পাবনা পুলিশের ধাওয়া খেয়ে জোয়ারু নিখোঁজ, সাত দিন পর নিখোঁজ হওয়া জোয়ারুর কঙ্কাল উদ্ধার

স্টাফ রিপোর্টার
  • আপলোডের সময় : বৃহস্পতিবার, ২৮ সেপ্টেম্বর, ২০২৩
পুলিশের ধাওয়া খেয়ে নিখোঁজ হওয়া জোয়ারুর মৃতদেহের কঙ্কাল উদ্ধার হয়েছে নিখোঁজের সাত দিন পর।
বিষয়টি খুবই অদ্ভুত এবং রহস্যে ঘেরা মনে করছেন অনেকেই।  এদিকে মূল রহস্য উদঘাটনে মাঠে কাজ করছেন আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর একাধিক টিম।
ঘটনাটি ঘটেছে পাবনা বেড়া থানার নতুন ভারেঙ্গা  ইউনিয়নের চরসাফুল্লা এলাকায়।
গত ২১শে সেপ্টেম্বর বিকেলে নগরবাড়ি খেয়াঘাট হতে নৌকা যোগে চরসাফুল্লা এলাকায় জুয়া খেলতে জান আমিনপুর থানার ঢালারচর ইউনিয়নের কাজীপাড়া গ্রামের বাসিন্দা জিয়া কাজী।
ওইসময় বেড়া থানা পুলিশের একটি আভিযানিক দল  সেখানে অভিযান পরিচালনা করেন। এ সময় দৌড়ে পালানোর সময় চারজনকে আটক করেন বেড়া থানা পুলিশ। পুলিশের উপস্থিতি টের পেয়ে অন্যদের মত জিয়া কাজীও পালিয়ে যায়। কিন্তু তারপর থেকেই জিয়া কাজীর কোন সন্ধান করতে পারেননি তার পরিবারের সদস্যরা। ঘটনার পর দিন অর্থাৎ ২২শে সেপ্টেম্বর নিখোঁজ হওয়া জিয়া কাজীর স্বজনেরা আমিনপুর থানায় একটি হারানো ডাইরি অন্তর্ভুক্ত করেন। ওই ঘটনার পর থেকেই জিয়া কাজীর পরিবার আত্মীয়-স্বজন এবং আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর একাধিক লোকজন ঘটনা স্থল এবং এর আশপাশে ব্যাপক হারে খোঁজ করতে থাকেন। কিন্তু কিছুতেই নিখোঁজ হওয়া জিয়া কাজীর সন্ধান মেলে না। ঘটনার সাত দিনের মাথায় অর্থাৎ ২৭ এ সেপ্টেম্বর সন্ধ্যার পর ঘটনাস্থল থেকে একটি কঙ্কাল উদ্ধার করেন বেড়া থানা পুলিশ। সেই সাথে উদ্ধার করেন পাশেই পড়ে থাকা একটি ছেড়া লুঙ্গি এবং গেঞ্জি। উদ্ধার হওয়া সেই ছেরা লুঙ্গি ও গেঞ্জি দেখে নিখোঁজ হওয়া জিয়া কাজীর পরিবার শনাক্ত করেন এটাই তাদের নিখোঁজ হওয়া জিয়া কাজীর লাশ। পরে আইনি প্রক্রিয়ার মাধ্যমে উদ্ধার হওয়া কঙ্কালটি ময়নাতদন্তের জন্য পাবনা মেডিকেলের মর্গে পাঠানো হয়।
এদিকে বেড়া থানার অফিসার ইনচার্জ হাদিউল ইসলাম সাংবাদিকদের জানান ময়নাতদন্ত শেষে হয়তোবা মূল ঘটনার রহস্য উদঘাটন হতে পারে। এবং সেই সাথে এটা যদি হত্যাকাণ্ড হয় সেই হত্যাকাণ্ডের সাথে জড়িত ব্যক্তিদেরকেও আইনের আওতায় আনা হবে বলে জানান তিনি।

দয়া করে শেয়ার করুন

এই ক্যাটাগরীর আরো খবর..