সোমবার সকাল সাড়ে আটটার দিকে উপজেলার মাউলি ইউনিয়নের তেলিডাঙ্গা গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।
গুরুতর আহত অবস্থায় মিটু শরিফকে খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে, বাবলু শেখকে নড়াইল সদর হাসপাতালে ও তিলা ফরাজিসহ বাকিদের কালিয়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করা হয়েছে।
পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে তেলিডাঙ্গা গ্রামের আহাদুর খাকী এবং গফফার শেখের মধ্যে দীর্ঘদিন ধরে বিরোধ চলে আসছিল। এরই জের ধরে সোমবার সকালে আহাদুর খাকী পক্ষের লোকজন গফফার শেখের পক্ষের মো. বাবলু ফকিরকে একা পেয়ে ধারালো অস্ত্র দিয়ে কুপিয়ে ও লাঠি দিয়ে পিটিয়ে মারাত্মকভাবে আহত করেন। পরে দুই পক্ষ সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়ে। এতে উভয় পক্ষের কমপক্ষে ১২ জন আহত হন।
এ বিষয়ে নড়াগাতি থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সুকান্ত সাহা দৈনিক সংগ্রাম প্রতিদিন কে বলেন, ঘটনার পরপরই পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে। এলাকার পরিস্থিতি এখন শান্ত। কোনো পক্ষ এখনও অভিযোগ করেননি। অভিযোগ করলে আইনি ব্যবস্থা নেওয়া হবে।