বরিশাল বিভাগের মধ্যে ভোলা বরাবরই বিএনপির ঘাটি হিসেবে পরিচিত যার কারন দক্ষিণ বাংলার বিএনপি’র প্রতিষ্ঠাতা মরহুম মোশাররফ হোসেন শাজাহান। তিনি ছিলেন দলমত নির্বিশেষে সবার অতিআপনজন। তার আমলে বিএনপি এখানে ব্যাপক সুসংগঠিত হয়। মিয়া পরিবার নামে খ্যাত মরহুম মোশাররফ শাজাহান মিয়া বিএনপি প্রতিষ্ঠা হওয়ার পর থেকে তার বাসভবনের সামনে স্থায়ীভাবে ভাবে বিএনপির জেলা অফিস প্রতিষ্ঠা করেন আর সেখান থেকেই যেকোন আন্দোলন সংগ্রাম বিএনপির নেতা কর্মীরা ঐক্যবদ্ধ হয়ে কার্যক্রম পরিচালনা করে থাকেন।মরহুম মোশাররফ হোসেন শাজাহান মারা যাওয়ার পর ভোলা জেলায় বিএনপির হাল ধরেন তার ছোট ভাই সত্য ন্যায়ের মহানবীর খ্যাত গোলাম নবী আলমগীর এবং তার একমাত্র ছেলে আসিফ আলতাফ। দুই চাচা ভাতিজা মিলে ভোলায় বিএনপিকে আরো শক্তিশালী অবস্থানে দাঁড় করিয়েছেন। ভোলায় বিএনপির শক্তিশালী অবস্থান এর কারনে ভোলার বিএনপি নেতা কর্মীরা ছিলো সবচেয়ে বেশি নির্যাতিত, আওমী স্বৈরাচারের নির্যাতনের মাত্রা এতই ছিল যে তারা পুলিশ দিয়ে হত্যা করেছিলো ভোলা জেলা ছাত্র দল সভাপতি শহিদ নুরেআলম ও স্বেচ্ছাসেবক দলের নেতা শহীদ আব্দুর রহিমকে।
আর ভোলা বিএনপির আত্মত্যাগের ফলস্বরূপ চারটি আসনেই বিএনপির প্রার্থী মনোনয়নকে সাধারণ জনগণ সাধুবাদ জানিয়েছেন।
ভোলা সদর উপজেলা বিএনপির আহবায়ক জনাব আসিফ আলতাফ ও জেলা বিএনপি যুগ্ন আহবায়ক তরিকুল ইসলাম কায়েদ জানিয়েছেন ফেব্রুয়ারি -২৬ অনুষ্ঠিত জাতীয় নির্বাচনে ভোলার ৪ টি আসনই বিএনপি চেয়ারপারসন দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়া এবং দেশনায়ক তারেক রহমান উপহার দিবেন।
সেই লক্ষ্যে তৃনমুল বিএনপি’র কর্মী সমর্থকরা আনন্দ উল্লাসে নেচে গেয়ে নিজ নিজ প্রার্থীর ক্ষেত্রে প্রচারণা চালাচ্ছেন ব্যাপকভাবে।