বরাবরের মতোই শীর্ষে আবারো সিইউএফ স্কুল এন্ড কলেজ।
পরপর তিনবার শ্রেষ্ঠত্বের মুকুট অর্জন করেছে সিইউএফ স্কুল এন্ড কলেজ।পাশের হারের দিক দিয়ে আনোয়ারা উপজেলার সেরা ১০টি স্কুলের ফলাফল বিশ্লেষণ নিম্নরূপঃ
১ম সিইউএফ স্কুল এন্ড কলেজ।৭২ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে কৃতকার্য হয়েছে ৭২ জন। জিপিএ ৫ পেয়েছে ২৯জন। পাশের হার: ১০০%।
২য় পীরখাইন মাওলানা আশরাফ চৌধুরী হাই স্কুল।১২০ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে কৃতকার্য হয়েছে ১১৫ জন। জিপিএ ৫ পেয়েছে ২ জন। পাশের হার: ৯৬.৬৪%।
৩য় খাসকামা বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়।৩৮ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে কৃতকার্য হয়েছে ৩৬ জন। জিপিএ ৫ পেয়েছে ১ জন। পাশের হার: ৯৪.৭৪%।
৪র্থ কাফকো স্কুল এন্ড কলেজ। ২৮ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে কৃতকার্য হয়েছে ২৬ জন। জিপিএ ৫ পেয়েছে ২০ জন। পাশের হার: ৯২.৮৬%।
৫ম গুয়াপঞ্চক হাই স্কুল।১৭২ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে কৃতকার্য হয়েছে ১৫৭ জন। জিপিএ ৫ পেয়েছে ১ জন। পাশের হার: ৯১.২৮%।
৬ষ্ঠ দক্ষিণ বন্দর হাই স্কুল।২২১ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে কৃতকার্য হয়েছে ১৯৬ জন। জিপিএ ৫ পেয়েছে ৭ জন। পাশের হার: ৮৯.৫০%।
৭ম আনোয়ারা সরকারি মডেল হাই স্কুল।৩২৩ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে কৃতকার্য হয়েছে ২৮৭ জন। জিপিএ ৫ পেয়েছে ২৩ জন। পাশের হার: ৮৯.১৩%।
৮ম চাতরী ইউনিয়ন হাই স্কুল।২১৮ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে কৃতকার্য হয়েছে ১৮৪ জন। জিপিএ ৫ পেয়েছে ২ জন। পাশের হার: ৮৫.১৯%।
৯ম হাইলধর বশিরুজ্জামান স্মৃতি শিক্ষাকেন্দ্র।১১৯ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে কৃতকার্য হয়েছে ৯৯ জন। জিপিএ ৫ পেয়েছে ৭ জন। পাশের হার: ৮৩.১৯%।
১০ম তৈলারদ্বীপ বারখাইন এর্শাদ আলী হাই স্কুল।১৫৪ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে কৃতকার্য হয়েছে ১২৭ জন। জিপিএ ৫ পেয়েছে ৪ জন। পাশের হার: ৮৩.০১%।আনোয়ারা উপজেলায় এবার মাধ্যমিক ও সমমানের পরীক্ষায় ৭৭.০০ শতাংশ শিক্ষার্থী পাশ করেছে। যা গতবারের চেয়ে ৮ দশমিক ৮৯ শতাংশ কম। একইভাবে কমেছে জিপিএ-৫ এর সংখ্যা। এবার মোট জিপিএ-৫ পেয়েছে মাত্র ১৩০ জন। যা গতবারের চেয়ে ২১২ জন কম। গতবার জিপিএ-৫ এর সংখ্যা ছিল ৩৪২ জন। এইবার মোট পরীক্ষার্থী ৪৭১৪ জন। পাশ করেছে ৩৬৩০ জন।এইবার মোট পরীক্ষার্থী ৪৭১৪ জন। পাশ করেছে ৩৬৩০ জন।