বুধবার, ১৫ মে ২০২৪, ০৬:১৭ অপরাহ্ন
শিরোনামঃ
জোবিঅ সোনারগাঁও এর উদ্যোগে অবৈধ তিতাস গ্যাস সংযোগ বিচ্ছিন্নকরণ কাজ চলমান । বিয়ের প্রলোভন দেখিয়ে শারীরিক সম্পর্কে মোংলা থানার ওসি (তদন্ত) ক্লোজড বাগেরহাটের রামপাল থানা পুলিশের বিশেষ অভিযানে আলী সরদার নামে এক মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার লোহাগড়ায় বিয়ের ৫ মাস না পেরোতেই দূর্বৃত্তের ছুরিকাঘাতে যুবক খুন সাভারে তিনশত পিছ ইয়াবাসহ যুবলীগ নেতা গ্রেফতার নড়াইলে মোটরসাইকেল কিনে না দেওয়ায় কিশোরের আত্মহত্যা সাতক্ষীরায় তেলজাতীয় ফসলের উৎপাদন সেরা ৫ জন কৃষকে পুরস্কার বিতরণ এসএসসি) পরীক্ষায় পাসের হারে শীর্ষে রয়েছে যশোর বোর্ড। আর সর্বনিম্ন পাসের হার সিলেট লোহাগড়ায় শোক আর শ্রদ্ধায় সাবেক চেয়ারম্যানের চির বিদায়  সাতক্ষীরা জেলায় নির্ধারিত সময়ে আনুষ্ঠানিকভাবে আম সংগ্রহের উদ্বোধন

নুরুল ইসলাম ১০বছরে অবৈধ উপায়ে অর্জন করেছেন ৪৬০ কোটি টাকা।

স্টাফ রিপোর্টারঃ
  • আপলোডের সময় : মঙ্গলবার, ১৪ সেপ্টেম্বর, ২০২১

কক্সবাজারের টেকনাফ বন্দরে চুক্তিভিত্তিক কম্পিউটার অপারেটর হিসেবে ১৩০ টাকা বেতনে চাকরি শুরু করেছিল নুরুল ইসলাম। এরপর আর তাকে পেছনে ফিরে তাকাতে হয়নি। ১০ বছরে চাকরি করে অবৈধ উপায়ে অর্জন করেছেন ৪৬০ কোটি টাকা। এসব অর্থ তিনি বন্দরে অবৈধভাবে পণ্য খালাস করে কামিয়েছেন।

এই অর্থ দিয়ে রাজধানীর মোহাম্মদপুর এলাকায় ৩৭টি বাড়ি ও জমি কিনেছেন। এছাড়া ঢাকার সাভার ও টেকনাফসহ বিভিন্ন জায়গায় কিনেছেন সম্পত্তি। র‍্যাবের একাধিক কর্মকর্তা এ তথ্য জানিয়েছেন।

মঙ্গলবার (১৪ সেপ্টেম্বর) ভোররাতে রাজধানীর মোহাম্মদপুর থেকে র‍্যাবের একটি দল তাকে গ্রেপ্তার করে। এসময় বিপুল বিদেশি মুদ্রা, ইয়াবা ও জাল টাকা উদ্ধার করা হয়।

র‍্যাব জানায়, একসময় টেকনাফ বন্দরে ১৩০ টাকা বেতনে চাকরি শুরু করেছিলেন নুরুল ইসলাম। বন্দরের কম্পিউটার অপারেটর হিসেবে কাজ করলেও অবৈধ উপায়ে কোটি কোটি টাকা উপার্জন করেছেন তিনি। পরবর্তীতে তার পদে অন্য আরেকজনকে চাকরি দেন। আর অবৈধ উপায়ে উপার্জন করা অর্থ দিয়ে রাজধানীর মোহাম্মদপুরে অঢেল সম্পত্তি কেনেন।

মোহাম্মদপুরের হাজী দীন মোহাম্মদ রোডে তার সাড়ে চার কাঠা জমির উপর ৭তলা ভবন রয়েছে। এছাড়া নবোদয় হাউজিংয়ে সাত কাঠা জমির উপর সাততলা বাড়ি, ঢাকা উদ্যানে নয় কাঠা জমি ও ১৭টি দোকান রয়েছে। যার মূল্য ১৫ কোটি টাকা। মোহাম্মদপুরের চন্দ্রিমা উদ্যানে চার কাঠা জমি ও দুইতলা ভবন, একতা হাউজিংয়ে চার কাঠা জমি, হাজী দিল সড়কে ১১ কাঠা ও দুই তলা সাতটি দোকান, নবোদয় হাউজিংয়ে চার কাঠা জমি ও বাড়ি রয়েছে। এমন অনেক সম্পদের খোঁজ র‍্যাব পেয়েছে। সব মিলিয়ে নুরুল ইসলামের ৩৭টি বাড়ি ও জায়গার খোঁজ পাওয়া গেছে।

এছাড়া নয়টি ব্যাংক অ্যাকাউন্টে নুরুল ইসলামের অনেক অর্থের সন্ধান মিলেছে।

দয়া করে শেয়ার করুন

এই ক্যাটাগরীর আরো খবর..