সোমবার, ২২ জুলাই ২০২৪, ০৫:০৭ অপরাহ্ন
শিরোনামঃ
সাতক্ষীরা কোটা আন্দোলনকারীদের সাথে ছাত্রলীগ ও মুক্তিযোদ্ধা সংহতি পরিষদের নেতা-কর্মীদের মধ্যে হামলা-পাল্টা হামলা। চবিতে চলছে হল সিলগালা। নড়াইলে পুকুরে গোসল করতে গিয়ে দশম শ্রেণির শিক্ষার্থীর মৃত্যু  নড়াইলে আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে দুই পক্ষের সংঘর্ষে আহত ১৭   সিংড়ায় মাসব্যাপী চলনবিল বৃক্ষরোপণ উৎসবে বিনামূল্যে গাছের চারা বিতরণ পুরাতন সাতক্ষীরায় জমিজমা বিরোধে ৪জনকে পিটিয়ে আহত কোটা সংস্কারের দাবিতে বঙ্গভবনের স্মারকলিপি দিলেন শিক্ষার্থীরা যারা না জেনে সমালোচনা করেন, তারা মানসিক রোগী: প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা শিশু গৃহকর্মীকে  নির্যাতনের ঘটনায় দম্পতি গ্রেফতার। সাভারে চুরির অপবাদ দিয়ে শিশু গৃহকর্মীকে নির্যাতন, জিজ্ঞাসাবাদের জন্য আটক দুই

পাবনায় ৪ টি দোকাান ডাকাতি অস্ত্রের মুখে জিম্মি করে ১৬ লাখ টাকার মালামাল লুট।

স্টাফ রিপোর্টারঃ
  • আপলোডের সময় : মঙ্গলবার, ২৪ আগস্ট, ২০২১

পাবনায় ৪ টি দোকাান ডাকাতি অস্ত্রের মুখে জিম্মি করে ১৬ লাখ টাকার মালামাল লুট।

পাবনায় অস্ত্রের মুখে পাহারাদারদের জিম্মি করে বন্ধ থাকা ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের তালা কেটে চারটি দোকানে ডাকাতি সংঘটিত হয়েছে।

সোমবার মধ্যরাতে পাবনা সদর উপজেলার মালঞ্চি ইউনিয়নের বোর্ড বাজার এলাকায় এই ডাকাতি ঘটনা ঘটে। ডাকাতদল ১৬ লাখ টাকার মালামাল লুট করে নিয়ে গেছে বলে দাবি ক্ষতিগ্রস্থদের।

এদিকে ডাকাতির ঘটনার খবর পেয়ে মঙ্গলবার দুপুরে ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছেন পুলিশ সুপার মহিবুল ইসলাম খানসহ সদর থানা পুলিশের সদস্যরা।

স্থানীয় ব্যবসায়ীরা বলেন, সোমবার রাতে ব্যবসায়ীরা নিজেদের প্রতিষ্ঠান বন্ধ করে বাড়িতে চলে যাওয়ার পরে আনুমানিক রাত দেড়টার দিকে একদল ডাকাত ছোট একটি ট্রাক ও দুটি সিএনজি চালিত পরিবহন নিয়ে বাজারে প্রবেশ করে। এরপর বাজারের পাহারাদারকে অস্ত্রের মুখে জিম্মি করে চারটি দোকানে মালামাল লুট করে। ঘটনার সময় স্থানীয়রা তাদের ধাওয়া দিলে তারা নিজেদের সাথে থাকা গাড়ি নিয়ে পালিয়ে যায়। ডাকাতদল সোহেল রানার একটি স্বর্ণের দোকান, আক্কাস আলীর টিভি ফ্রিজের দোকান, আল আমিনের মোবাইল ফোনের দোকান এবং জুয়েল হেসেনের টেলিকমের দোকানের মালামাল লুট করে নিয়ে গেছে।

ভুক্তভোগী ব্যবসায়ী সোহেল রানা ও আক্কাস আলী জানান, এই ধরণের ঘটনা আগে কখনো ঘটেনি। ডাকাতরা পূর্ব পরিকল্পা করে এই ডাকাতি করেছে। ডাকাতদল চারটি দোকানের নগদ অর্থসহ প্রায় ১৬ লাখ টাকার সম পরিমান মালামাল লুট করেছে বলে দাবি তাদের।

এ বিষয়ে পাবনার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মাসুদ আলম বলেন, মঙ্গলবার দুপুরে পুলিশ সুপার স্যারসহ আমরা সেখানে গিয়েছিলাম। এই ডাকাতির ঘটনায় ক্ষতিগ্রস্থ ব্যবসায়ীদের সাথে কথা হয়েছে। বিষয়টি নিয়ে আমাদের তদন্ত কাজ চলছে। সকল থানা এলাকাতে বিষয়টি জানিয়ে সতর্ক করা হয়েছে। গোয়েন্দা টিম মাঠে কাজ করছে। আশা করছি ঘটনার সাথে জড়িতদের খুব দ্রুত আইনের আওতায় নিয়ে আসা সম্ভব হবে। এ ঘটনায় পাবনা সদর থানায় মামলা দায়েরর প্রস্তুতি চলছে বলে জানান তিনি।

দয়া করে শেয়ার করুন

এই ক্যাটাগরীর আরো খবর..