সোমবার, ১৫ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ০৮:১০ পূর্বাহ্ন , ই-পেপার
শিরোনামঃ
পুলিশের সাবেক ডিআইজি নাহিদুল ইসলাম গ্রেপ্তার নেত্রকোণায় মাদক ও বাল্যবিয়েকে লাল কার্ড প্রদর্শন করলো শিক্ষার্থীরা ডাকসুর ভোট গণনা দেখা যাবে সরাসরি লাইভে আজ পূর্ণগ্রাস চন্দ্রগ্রহণ, দেখা যাবে বাংলাদেশ থেকেও কালীগঞ্জে ৩৮০০ পিচ ইয়াবা সহ শীর্ষ মাদক ব্যবসায়ী আরিফুল ও আরিফ গ্রেপ্তার নড়াইল-২ আসনে এনপিপির চেয়ারম্যান ড. ফরিদুজ্জামান ফরহাদের গণসংযোগ ও লিফলেট বিতরণ পল্লী বিদ্যুৎ গণছুটি ঘোষণা দিয়ে ৮০৯ কর্মকর্তা-কর্মচারীর কর্মস্থল ত্যাগ ১২ ঘন্টার মধ্যে নড়াইলের চাঞ্চল্যকর গৃহবধূ মুন্নি খানম হত্যা মামলার রহস্য উন্মোচন আজ সুবর্ণচরে বিএনপির ৪৭ তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত হয়। আশ্রয়প্রার্থী নিয়ে কড়াকড়ি: শিক্ষার্থী থেকে ইংলিশ চ্যানেল হয়ে আসা আশ্রয় সব ক্ষেত্রেই কঠোর অবস্থান যুক্তরাজ্যের

বিয়ের প্রলোভনে ধর্ষণের সাজা ৭ বছর করা হয়েছে।

বিশেষ প্রতিনিধি
  • আপলোডের সময় : বৃহস্পতিবার, ২০ মার্চ, ২০২৫

নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনের সংশোধনী পাস হয়েছে বলে জানিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম। সংশোধিত আইনে বিয়ের প্রলোভনে ধর্ষণের সাজা ৭ বছর করা হয়েছে। বৃহস্পতিবার (২০ মার্চ) রাজধানীর বেইলি রোডের ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে আয়োজিত প্রেস ব্রিফিংয়ে প্রেস সচিব এসব কথা বলেন। উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠকে আলোচনা শেষে এটি পাস হয়।

এর আগে সোমবার (১৭ মার্চ) আইন উপদেষ্টা অধ্যাপক আসিফ নজরুল জানান, শুধু শিশু ধর্ষণ মামলার জন্য আলাদাভাবে বিচার করার জন্য বিশেষ ট্রাইব্যুনাল স্থাপনের বিধান রাখা হচ্ছে।

ওইদিন আইন উপদেষ্টা আরও বলেন, রাজধানীর তেজগাঁওয়ে প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ে প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সভাপতিত্বে নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনের সংশোধনের বিষয়ে বিশেষ বৈঠকে ধর্ষণ ও নারী নির্যাতন আইনের সংশোধন নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা হয়েছে। সভায় শিশুদের ধর্ষণ মামলার আলাদাভাবে বিচার করার জন্য বিশেষ ট্রাইব্যুনাল স্থাপনসহ বেশকিছু গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।

তিনি বলেন, বিয়ের প্রলোভন দেখিয়ে সম্মতি নিয়ে প্রতারণামূলক কিংবা বিয়ের প্রলোভন দেখিয়ে সম্মতিক্রমে যে ধর্ষণের বিচার সেটা একটা আলাদা অপরাধ।

বিয়ের প্রলোভনে ধর্ষণ মামলার সাজা সর্বোচ্চ ৭ বছর করা হয়েছে।

সম্মতি ছাড়া ধর্ষণের ঘটনাকে আলাদাভাবে চিহ্নিত করা হবে। এক্ষেত্রে সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিয়ে বিচার এবং তদন্তের সময় কমানো হয়েছে। এছাড়া ধর্ষণের মামলার ক্ষেত্রে কিছু সংজ্ঞা আনা হয়েছে। মামলার সংজ্ঞা পরিবর্তন করে শুধু পুরুষ কর্তৃক নয়, যে কোনো ব্যক্তি কর্তৃক ধর্ষণকে শাস্তিযোগ্য করা হচ্ছে। এছাড়া ধর্ষণের সংজ্ঞাকে বিশদভাবে ব্যাখ্যা করা হচ্ছে। বলাৎকারকে অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে। শুধু প্রকৃত পেনিট্রেশন নয়, যে কোনো বস্তু দ্বারা আঘাত কিংবা পায়ুপথে বা যে কোনোভাবে যদি ধর্ষণ করা হয় তা ধর্ষণ বলে গণ্য হবে।

দয়া করে শেয়ার করুন

এই ক্যাটাগরীর আরো খবর..