রবিবার, ০২ নভেম্বর ২০২৫, ১০:১৬ পূর্বাহ্ন , ই-পেপার
শিরোনামঃ
সরিষাবাড়ীতে ৫৪তম জাতীয় সমবায় দিবস উপলক্ষে আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত মদনে বর্ণাঢ্য আয়োজনে জাতীয় সমবায় দিবস পালিত লোহাগড়ার লাহুড়িয়া ইউনিয়নের ৩ নং ওয়ার্ড বিএনপির উদ্যোগে কর্মীসভা অনুষ্ঠিত নাগেশ্বরীতে বাজারে আগুন, অর্ধ কোটি টাকা ক্ষয়ক্ষতি লোহাগড়ায় বিনামূল্যে চক্ষু চিকিৎসা সেবা পেলো ৩’শ অসহায় ও দরিদ্র রোগী খোকসায় ডলফিন হত্যা করে টিকটকে ভিডিও প্রকাশের অপরাধে এক যুবক আটক! নরসিংদীতে ইসকন নিষিদ্ধের দাবিতে মানববন্ধন ও প্রতিবাদ সমাবেশ নভেম্বরে গণভোট আয়োজন ও লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড নিশ্চিতের দাবি ইসলামী আন্দোলনের নরসিংদী জেলা বিএনপির উদ্যোগে নতুন সদস্য সংগ্রহ ও নবায়ন কর্মসূচীর উদ্বোধন লোহাগড়ায় জাতীয়তাবাদী যুবদলের ৪৭তম প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী উপলক্ষে বর্ণাঢ্য শোভাযাত্রা ও সমাবেশ অনুষ্ঠিত

বিয়ের প্রলোভনে ধর্ষণের সাজা ৭ বছর করা হয়েছে।

বিশেষ প্রতিনিধি
  • আপলোডের সময় : বৃহস্পতিবার, ২০ মার্চ, ২০২৫

নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনের সংশোধনী পাস হয়েছে বলে জানিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম। সংশোধিত আইনে বিয়ের প্রলোভনে ধর্ষণের সাজা ৭ বছর করা হয়েছে। বৃহস্পতিবার (২০ মার্চ) রাজধানীর বেইলি রোডের ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে আয়োজিত প্রেস ব্রিফিংয়ে প্রেস সচিব এসব কথা বলেন। উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠকে আলোচনা শেষে এটি পাস হয়।

এর আগে সোমবার (১৭ মার্চ) আইন উপদেষ্টা অধ্যাপক আসিফ নজরুল জানান, শুধু শিশু ধর্ষণ মামলার জন্য আলাদাভাবে বিচার করার জন্য বিশেষ ট্রাইব্যুনাল স্থাপনের বিধান রাখা হচ্ছে।

ওইদিন আইন উপদেষ্টা আরও বলেন, রাজধানীর তেজগাঁওয়ে প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ে প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সভাপতিত্বে নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনের সংশোধনের বিষয়ে বিশেষ বৈঠকে ধর্ষণ ও নারী নির্যাতন আইনের সংশোধন নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা হয়েছে। সভায় শিশুদের ধর্ষণ মামলার আলাদাভাবে বিচার করার জন্য বিশেষ ট্রাইব্যুনাল স্থাপনসহ বেশকিছু গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।

তিনি বলেন, বিয়ের প্রলোভন দেখিয়ে সম্মতি নিয়ে প্রতারণামূলক কিংবা বিয়ের প্রলোভন দেখিয়ে সম্মতিক্রমে যে ধর্ষণের বিচার সেটা একটা আলাদা অপরাধ।

বিয়ের প্রলোভনে ধর্ষণ মামলার সাজা সর্বোচ্চ ৭ বছর করা হয়েছে।

সম্মতি ছাড়া ধর্ষণের ঘটনাকে আলাদাভাবে চিহ্নিত করা হবে। এক্ষেত্রে সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিয়ে বিচার এবং তদন্তের সময় কমানো হয়েছে। এছাড়া ধর্ষণের মামলার ক্ষেত্রে কিছু সংজ্ঞা আনা হয়েছে। মামলার সংজ্ঞা পরিবর্তন করে শুধু পুরুষ কর্তৃক নয়, যে কোনো ব্যক্তি কর্তৃক ধর্ষণকে শাস্তিযোগ্য করা হচ্ছে। এছাড়া ধর্ষণের সংজ্ঞাকে বিশদভাবে ব্যাখ্যা করা হচ্ছে। বলাৎকারকে অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে। শুধু প্রকৃত পেনিট্রেশন নয়, যে কোনো বস্তু দ্বারা আঘাত কিংবা পায়ুপথে বা যে কোনোভাবে যদি ধর্ষণ করা হয় তা ধর্ষণ বলে গণ্য হবে।

দয়া করে শেয়ার করুন

এই ক্যাটাগরীর আরো খবর..