রাজনৈতিক ময়দানে দীর্ঘ ১৭ বছর প্রকাশ্যে জামায়াতে ইসলামীকে কোন ধরনের কর্মসূচি পালন করতে দেয়নি তৎকালীন আওয়ামী ফ্যাসিস্ট সরকার। ছাত্রজনতার গণঅভ্যুত্থানে ৫ আগস্ট স্বৈরাচারী ফ্যাসিস্ট সরকারের পতনের পর থেকেই জামায়াতে ইসলামী প্রকাশ্যে রাজনৈতিক ময়দানে তাদের কার্যক্রম শুরু করছে।
৫ আগস্ট পরবর্তী দেশব্যাপী নৈরাজ্য চলা কালীন সারাদেশে জামায়াতের নেতৃত্বে শান্তি শৃঙ্খলা বজায় রাখার জন্য দলীয় নেতা কর্মীদের টিম গঠন করে মহল্লায় মহল্লায় পাহাড়া দেয়া হয়।
দীর্ঘদিন রাজনৈতিক ময়দানের বাইরে থেকেও দলটি তাদের নেতাকর্মীদের সুসংগঠিত রেখে সকল কার্যক্রম এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছে। বিশৃঙ্খলা না করার জন্য কঠোরভাবে হুশিয়ার করে দিয়েছেন দলটির নেতৃবৃন্দ।
নির্বাচনকে সামনে রেখে দলটি তাদের সকল কার্যক্রম চালিয়ে যাচ্ছে।
আজ (২৮.০৯.২৪)সকাল ৮ টা থেকে, শরণখোলা উপজেলা জামায়াতে ইসলামীর আমীর ও ২ নং খোন্তাকাটা ইউনিয়নের সাবেক চেয়ারম্যান জনাব অধ্যাপক মাওলানা রফিকুল ইসলাম কবির এর নেতৃত্বে, বাগেরহাট -৪ সংসদীয় আসনের জামায়াতে ইসলামী মনোনীত প্রার্থী জনাব অধ্যক্ষ আব্দুল আলীম কে সাথে নিয়ে শরণখোলা উপজেলার ১নং ধানসাগর ইউনিয়নে গনসংযোগ শুরু করেন।
এ সময়ে সাথে ছিলেন, শরণখোলা জামায়াতের সাবেক আমীর জনাব ডাঃ ফজলুর রহমান,উপজেলা জামায়াতের সেক্রেটারি জনাব মাওলানা মোস্তফা আমীন, খোন্তাকাটা ইউনিয়ন জামায়াতের আমীর মাওলানা জাকির হোসেন, সেক্রেটারি জনাব সারোয়ার হোসেন বাদল। শরণখোলা উপজেলা জামায়াতে ইসলামী যুব শাখার সভাপতি মাওলানা আব্দুল হামীদ, জামায়াতে ইসলামী যুব শাখা শরণখোলার প্রচার সম্পাদক জনাব রিয়াজুল ইসলাম রিয়াজ।
ধানসাগর ইউনিয়ন জামায়াত আমীর জনাব মাষ্টার আলী আহমদ আকন সহ জামায়াত নেতৃবৃন্দ।
গণসংযোগ কালীন সময় আমড়াগাছিয়া বাজার, রাজাপুর বাজার, পহলান বাড়ি,বাধাল সহ বিভিন্ন স্থান প্রদক্ষিণ করেন, এছাড়া দুর্গাপূজাকে সামনে রেখে বিভিন্ন পূজা মন্ডপ পরিদর্শন করেন এবং তাদের সমস্যা সমুহের কথা শুনে তা সমাধানের পরামর্শ জামায়াত নেতৃবৃন্দ।
এ সময় উৎফুল্ল জনতা জামায়াত নেতৃবৃন্দকে কাছে পেয়ে ১৭ বছরের নির্যাতন ও হয়রানির কথা তুলে ধরেন।
এই ক্যাটাগরীর আরো খবর..