শনিবার, ১২ এপ্রিল ২০২৫, ০৯:২০ অপরাহ্ন , ই-পেপার
শিরোনামঃ
সাগরের মাছ ধরতে হলে চাঁদা দিতে হয় বিএনপি নেতাকে মদন উপজেলা বিএনপির সভাপতি-সম্পাদকের অব্যাহতির দাবি নরসিংদীর শিবপুরে ১২ বছরের ছাত্রীকে ধর্ষণকারীকে আসামি গ্রেফতার করেছেন র‍্যাব আগামী ২৬ এপ্রিল অনুষ্ঠিত হবে প্রতিভা প্রকাশ লেখক সম্মিলন ২০২৫ গ্যাস সংকটে বন্ধ হয়ে গেল সিইউএফএল পিরোজপুর ঘুমের ঔষধ খাইয়ে পুত্রবধুকে ধর্ষণ করল শ্বশুর লোহাগড়ায় ছাত্রদলের উদ্যোগে এসএসসি পরীক্ষার্থীদের মাঝে খাবার পানি ও শিক্ষা উপকরণ বিতরন এসএসসি পরীক্ষা কেন্দ্রের ২০০ গজের মধ্যে প্রবেশ নিষেধ কলেজ ছাত্রীকে ধর্ষণ করে হত্যা,দেখে ফেলায়,নানা-নানী জনকে কুপিয়ে জখম বেঙ্গল গ্রুপের চেয়ারম্যান ও নোয়াখালী-২ আসনের সাবেক এমপি মোরশেদ আলমকে গ্রেপ্তার

টাংগাইলের ব্যবসায়ী হত্যা মামলায় একজনের আমৃত্যু, চারজনের যাবজ্জীবন কারাদণ্ড

স্টাফ রিপোর্টার টাংগাইলঃ
  • আপলোডের সময় : বুধবার, ৮ জুন, ২০২২

টাঙ্গাইলে ব্যবসায়ীকে হত্যার দায়ে এক ব্যক্তিকে আমৃত্যু ও চারজনকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত। আজ বুধবার দুপুরে টাঙ্গাইলের অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ আদালতের বিচারক মোঃ মাসুদ পারভেজ এ রায় দেন।

যাবজ্জীবন দণ্ডপ্রাপ্তদের ৫০ হাজার টাকা করে জরিমানা, অনাদায়ে আরও ৬ মাস করে কারাদণ্ডের কথা বলা হয়েছে রায়ে। নিহত ব্যবসায়ীর নাম মনিরুজ্জামান ভূঁইয়া। তিনি বাসাইল উপজেলার কাউলজানি গ্রামের বাসিন্দা ছিলেন।

আমৃত্যু দণ্ডপ্রাপ্ত ব্যক্তি মনিরুজ্জামানের ভায়রা। তাঁর নাম রেজাউল ইসলাম। গ্রামের বাড়ি দেলদুয়ার উপজেলার ডুবাইল গ্রামে। যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত আসামিরা হলেন রেজাউলের স্ত্রী আলো বেগম, বাসাইল উপজেলার খাটোরা গ্রামের লাল মিয়া, যশিহাটি গ্রামের নুরুল ইসলাম ও দেলদুয়ারের ডুবাইল গ্রামের আলমগীর হোসেন।

টাঙ্গাইলের অতিরিক্ত সরকারি কৌঁসুলি মনিরুল ইসলাম খান বলেন, মনিরুজ্জামান ভূঁইয়া ২০১০ সালের ১২ সেপ্টেম্বর নিখোঁজ হন। তিন দিন পর পার্শ্ববর্তী মহেশখালী গ্রামের জমির আইল থেকে তাঁর লাশ উদ্ধার হয়। লাশের গায়ে ধারালো অস্ত্রের আঘাতের চিহ্ন ছিল। ওই বছরের ১৫ সেপ্টেম্বর নিহত মনিরুজ্জামানের বাবা আবু বক্কর ভূঁইয়া বাদী হয়ে অজ্ঞাতনামা ব্যক্তিদের আসামি করে বাসাইল থানায় মামলা করেন।

মনিরুল ইসলাম বলেন মামলার তদন্তে এ হত্যার সঙ্গে মনিরুজ্জামানের ভায়রা রেজাউল ইসলাম, শ্যালিকা আলো বেগমসহ দণ্ডিত ব্যক্তিদের জড়িত থাকার বিষয়টি বের হয়ে আসে। মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা বাসাইল থানার তৎকালীন উপপরিদর্শক শ্যামল দত্ত ২০১১ সালের ৩০ এপ্রিল আদালতে অভিযোগপত্র জমা দেন।

দণ্ডিত ব্যক্তিদের মধ্যে আলমগীর, আলো বেগম ও লাল মিয়া আদালতে উপস্থিত ছিলেন। রায় ঘোষণার পর তাঁদের জেলা কারাগারে পাঠানো হয়। বাকিরা জামিনের পর থেকে পলাতক আছে,

দয়া করে শেয়ার করুন

এই ক্যাটাগরীর আরো খবর..