প্রতিদিন সন্ধ্যা নামলেই হাতিগুলো আনোয়ারা উপজেলার বটতলী, বৈরাগ, বারশতসহ বিভিন্ন গ্রামে খাবারের খোঁজে ঢুকে পরে। সম্প্রতি হাতিগুলো বসতঘর, ফসলি জমি, ক্ষেত-খামার, বিভিন্ন স্থাপনা প্রতিদিন ক্ষয়ক্ষতি করছে। বন্যপ্রাণী সংরক্ষণ বিভাগ, স্থানীয় প্রশাসন ও বন বিভাগ এখানো পর্যন্ত বন্য হাতিগুলো নিয়ে যাওয়ার কোন ব্যবস্থা করছে না।মোঃশাহেদ বলেন, আমরা প্রতিদিন হাতির আক্রমণের ভয়ে ঘুমাতে পারিনা। প্রতিরাতে পাহারা দিতে হয়। হাতিগুলো বনবিভাগ দ্রুত নিয়ে না গেলে আরো মানুষের ক্ষতি করতে পারে।বাঁশখালীর পাহাড়ি এলাকা হয়ে চট্টগ্রামের কর্ণফুলী ও আনোয়ারায় ঢুকে কিছুদিন পরপরই তাণ্ডব চালায় বন্যহাতির দল। ২০১০ সালের পর থেকে ১২ বছরে হাতির আক্রমণে কর্ণফুলী ও আনোযারায় অন্তত ১৭জন মারা যাওয়া ছাড়াও ৫০-৭০ জন হতাহতের ঘটনা ঘটেছে।বাঁশখালী ইকো পার্কের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা আনিসুজ্জামান শেখ বলেন,হাতিগুলো তাড়ানোর জন্য চেষ্টা করছে।