বৈষম্য বিরোধী ছাত্র -আন্দোলন ভোলায় ৪ আগস্ট রবিবার ছাত্র-জনতা আন্দোলন চলাকালে পুলিশ ও আওয়ামী লীগের সন্ত্রাসী। অফিসারপাড়ার মৃত মোসলেম মিয়ার ছেলে-রানা, মৃত আঃ ছালাম মিয়ার ছেলে-ভাঙ্গারি সবুজ, পশ্চিম ইলিশা ইউনিয়নের ৬নং ওয়ার্ডের বাঘার হাটের মৃত মফিজ হাওলাদারের ছেলে-শিরাজ ঘোষ, বুবুল বকশির ছেলে আলমগীরসহ শতাধিক ক্যাডারের এলোপাথারি ছোড়া গুলিতে নিহত।
শ্রমিকদল কর্মী কালিবাড়ি রোড়ের জসিমের লাশ ২৮ দিন পরে। সোমবার (৩সেপ্টেন্বর) দুপুরে ময়না তদন্তের জন্য, তালুকদার বাড়ির পারিবারিক কবর থেকে উত্তোলন করা হয়েছে। নির্বাহী ম্যাজিষ্ট্রেট রহমতুল্লাহর উপস্থিতিতে লাশ উত্তোলন করে সুরতহাল প্রতিবেদন প্রস্তুত শেষে ময়নাতদন্তের জন্য লাশ ভোলা ২৫০ শয্যাবিশিষ্ট সদর হাসপাতাল মর্গে পাঠানো হয়েছে।
পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, দেশ থেকে আওয়ামী লীগের স্বৈরাচার সরকার পালিয়ে যাওয়ার পর। ৫ আগষ্ট ভোলা থানার এসআই মোঃ রুবেল বাদী হয়ে। অজ্ঞাত নামা আসামী করে থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন। তদন্তকারী কর্মকর্তা এসআই নাজমুল হোসান।তদন্তের সাথে আদালতে আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে-আদালতের আদেশে জসিমের লাশ কবর থেকে উত্তোলন করেন।
এ বিষয়টি মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা ও ভোলা থানার উপপুলিশ পরিদর্শক মোঃ নাজমুল হাসান সাংবাদিকদের কে বলেন, লাশ উত্তোলনের বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন। সুরতহাল প্রতিবেদন প্রস্তুত শেষে ময়নাতদন্তের জন্য মর্গে পাঠানো হয়েছে।