রবিবার, ০৪ জুন ২০২৩, ০৩:৩৬ পূর্বাহ্ন
শিরোনামঃ
বরুড়া আড্ডা ডিগ্রী কলেজ’র প্রতিষ্ঠাতার স্বরনে, আত্মার মাগফেরাত কামনায় দোয়া অনুষ্ঠিত নরসিংদীর পাঁচদোনা মোড়ে ইমপোর্ট – এক্সপোর্ট মার্কেটের শুভ উদ্বোধন। গ্রীন ভয়েস বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় শাখার উদ্যোগে পরিবেশ অলিম্পিয়াড সাহিত্য ও সাংস্কৃতিক প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত আজ মরহুম আলহাজ্ব উমেদ আলী সাহেবের ৪৫ তম মৃত্যুবার্ষিকী পালিত হয়েছে আজ গাজিপুরের কমিশনার মোল্যা নজরুল ইসলামকে আর্মড পুলিশ ব্যাটেলিয়নের বদলি। আমদিয়া ইউনিয়ন পরিষদের ২০২৩-২৪ অর্থ বছরের উন্মুক্ত বাজেট ঘোষণা অনুষ্ঠিত, নড়াইলে গ্রাম পুলিশকে নির্মমভাবে কুপিয়ে হত্যা ভোলা জেলার মাদরাসা শ্রেষ্ঠ শিক্ষক মোঃ ফিরোজ আলম টেকনাফে পাত্রী দেখতে গিয়ে অপহৃত ৩ বন্ধুর মরদেহ পাহাড় থেকে উদ্ধার বাংলাদেশ প্রেসক্লাব কেশবপুর উপজেলা শাখার কমিটি গঠন

চট্টগ্রামে হাসপাতালে এক সপ্তাহে রোগী বেড়েছে

নিজস্ব প্রতিবেদক
  • আপলোডের সময় : মঙ্গলবার, ১৫ জুন, ২০২১

আজ মঙ্গলবার ১৫৮ জন রোগী শনাক্ত হয়। শনাক্তের হার ছিল ১৭ শতাংশ। আগের দিন সোমবার ২২৫ জন নতুন রোগী শনাক্ত হয়। শনাক্ত হার ছিল প্রায় ২৫ শতাংশ। বিশেষ করে শহরের পাশাপাশি উপজেলাগুলোতেও রোগী শনাক্ত বেড়ে যাচ্ছে।

উপজেলায় আক্রান্ত হলেও চিকিৎসার জন্য তাঁরা শহরের হাসপাতালে ভিড় করছেন।
কোভিড বিশেষায়িত চট্টগ্রাম জেনারেল হাসপাতালের দায়িত্বপ্রাপ্ত চিকিৎসক মো. আবদুর রব প্রথম আলোকে বলেন, এক সপ্তাহ ধরে রোগী বেড়ে গেছে। কিছু রোগী খারাপ হচ্ছে দ্রুত। দেরিতে হাসপাতালে আসা এবং যাদের আগে থেকে অন্যান্য জটিল রোগ রয়েছে, তাদের অবস্থা খারাপ হয়। আইসিইউর শয্যা প্রায়ই ভর্তি থাকে। রোগীদের মধ্যে ভারতীয় ও দক্ষিণ আফ্রিকার দুটি ধরন ধরা পড়েছে।

জেনারেল হাসপাতালে মঙ্গলবার রোগী ভর্তি ছিল ৪৫ জন। এর মধ্যে নতুন করে ভর্তি হয় ৯ জন। এর বাইরে আইসিইউতে রোগী ছিল ১৫ জন।

চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ (চমেক) হাসপাতালে মঙ্গলবার রোগী ছিল ১৪২ জন। আইসিইউতে ছিল ৫ জন। চমেক হাসপাতালের পরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল এস এম হুমায়ুন কবীর প্রথম আলোকে বলেন, ‘কয়েক দিন ধরে রোগী কিছুটা বাড়ছে। তবে এখনো আমাদের শয্যা খালি রয়েছে।’

ফৌজদারহাট বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব টেকনোলজি অ্যান্ড ইনফেকশার্স ডিজিজেসে (বিআইটিআইডি) ৩২ শয্যার বিপরীতে রোগী ছিল ২১ জন। হাসপাতালের সহযোগী অধ্যাপক মো. মামুনুর রশীদ বলেন, গত মাসের প্রথম ১৫ দিনের চেয়ে চলতি মাসের প্রথম ১৫ দিনে রোগীর সংখ্যা দ্বিগুণ। তিনি বলেন, কেউ স্বাস্থ্যবিধি মানছে না।

মাস্ক হচ্ছে প্রধান টিকা। কিন্তু লোকজন মাস্ক ছাড়াই ইচ্ছেমতো ঘুরে বেড়াচ্ছে। সামাজিক অনুষ্ঠানে যাচ্ছে। তাই করোনা বেড়ে গেছে। এই অবস্থায় সচেতনতার বিকল্প নেই।

বিষয়টি স্বীকার করে সিভিল সার্জন সেখ ফজলে রাব্বি প্রথম আলোকে বলেন, ‘উত্তর চট্টগ্রামের দিকে রোগী শনাক্ত বেশি হচ্ছে। তাই শনাক্ত হারও বেড়েছে। এ জন্য আমরা নানা সতর্কতামূলক ব্যবস্থা নিচ্ছি।’

চট্টগ্রামে এখন পর্যন্ত ৫৫ হাজার ১৯০ জনের করোনা শনাক্ত হয়েছে। মারা গেছেন মোট ৬৪৫ জন।

দয়া করে শেয়ার করুন

এই ক্যাটাগরীর আরো খবর..