বুধবার, ২৩ অক্টোবর ২০২৪, ১২:৩৯ পূর্বাহ্ন , ই-পেপার
শিরোনামঃ
পুলিশের ২৫২ এসআই অব্যাহতি.. স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা সাবেক সংসদ সদস্য ব্যারিস্টার সুমন গ্রেফতার শরণখোলায় আন্তর্জাতিক দুর্যোগ প্রশমন দিবস ২০২৪ উপলক্ষে বর্ণাঢ্য রেলি ও আলোচনা সভা বিচারপতি অপসারণের ক্ষমতা পেল সুপ্রিম জুডিসিয়াল কাউন্সিল জামায়াত নেতার দাড়ি ছিড়ে নিয়েছে ছাত্রদল; প্রতিবাদে বিক্ষোভ  কামাল আহমেদ মজুমদারের তিন দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেছেন আদালত। শরণখোলা ইসলামী আন্দোলনের গণসমাবেশ। ভালুকায় সাবেক ইউপি চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে শান্তিগঞ্জ বাজার ব্যবসায়ী সমিতির কার্যালয় দখলের অপচেষ্টার অভিযোগ মেয়র আতিকুল ইসলামকে হত্যা মামলায় গ্রেফতার দেখিয়ে কারাগারে পাঠানো আদেশ দিয়েছেন আদালত। গত ১৬ বছরে দেশের যা ক্ষতি হয়েছে তা ঠিক করতে অন্তত ১০ বছর সময় লাগবে-উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ

চট্টগ্রামে হাসপাতালে এক সপ্তাহে রোগী বেড়েছে

নিজস্ব প্রতিবেদক
  • আপলোডের সময় : মঙ্গলবার, ১৫ জুন, ২০২১

আজ মঙ্গলবার ১৫৮ জন রোগী শনাক্ত হয়। শনাক্তের হার ছিল ১৭ শতাংশ। আগের দিন সোমবার ২২৫ জন নতুন রোগী শনাক্ত হয়। শনাক্ত হার ছিল প্রায় ২৫ শতাংশ। বিশেষ করে শহরের পাশাপাশি উপজেলাগুলোতেও রোগী শনাক্ত বেড়ে যাচ্ছে।

উপজেলায় আক্রান্ত হলেও চিকিৎসার জন্য তাঁরা শহরের হাসপাতালে ভিড় করছেন।
কোভিড বিশেষায়িত চট্টগ্রাম জেনারেল হাসপাতালের দায়িত্বপ্রাপ্ত চিকিৎসক মো. আবদুর রব প্রথম আলোকে বলেন, এক সপ্তাহ ধরে রোগী বেড়ে গেছে। কিছু রোগী খারাপ হচ্ছে দ্রুত। দেরিতে হাসপাতালে আসা এবং যাদের আগে থেকে অন্যান্য জটিল রোগ রয়েছে, তাদের অবস্থা খারাপ হয়। আইসিইউর শয্যা প্রায়ই ভর্তি থাকে। রোগীদের মধ্যে ভারতীয় ও দক্ষিণ আফ্রিকার দুটি ধরন ধরা পড়েছে।

জেনারেল হাসপাতালে মঙ্গলবার রোগী ভর্তি ছিল ৪৫ জন। এর মধ্যে নতুন করে ভর্তি হয় ৯ জন। এর বাইরে আইসিইউতে রোগী ছিল ১৫ জন।

চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ (চমেক) হাসপাতালে মঙ্গলবার রোগী ছিল ১৪২ জন। আইসিইউতে ছিল ৫ জন। চমেক হাসপাতালের পরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল এস এম হুমায়ুন কবীর প্রথম আলোকে বলেন, ‘কয়েক দিন ধরে রোগী কিছুটা বাড়ছে। তবে এখনো আমাদের শয্যা খালি রয়েছে।’

ফৌজদারহাট বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব টেকনোলজি অ্যান্ড ইনফেকশার্স ডিজিজেসে (বিআইটিআইডি) ৩২ শয্যার বিপরীতে রোগী ছিল ২১ জন। হাসপাতালের সহযোগী অধ্যাপক মো. মামুনুর রশীদ বলেন, গত মাসের প্রথম ১৫ দিনের চেয়ে চলতি মাসের প্রথম ১৫ দিনে রোগীর সংখ্যা দ্বিগুণ। তিনি বলেন, কেউ স্বাস্থ্যবিধি মানছে না।

মাস্ক হচ্ছে প্রধান টিকা। কিন্তু লোকজন মাস্ক ছাড়াই ইচ্ছেমতো ঘুরে বেড়াচ্ছে। সামাজিক অনুষ্ঠানে যাচ্ছে। তাই করোনা বেড়ে গেছে। এই অবস্থায় সচেতনতার বিকল্প নেই।

বিষয়টি স্বীকার করে সিভিল সার্জন সেখ ফজলে রাব্বি প্রথম আলোকে বলেন, ‘উত্তর চট্টগ্রামের দিকে রোগী শনাক্ত বেশি হচ্ছে। তাই শনাক্ত হারও বেড়েছে। এ জন্য আমরা নানা সতর্কতামূলক ব্যবস্থা নিচ্ছি।’

চট্টগ্রামে এখন পর্যন্ত ৫৫ হাজার ১৯০ জনের করোনা শনাক্ত হয়েছে। মারা গেছেন মোট ৬৪৫ জন।

দয়া করে শেয়ার করুন

এই ক্যাটাগরীর আরো খবর..