শুক্রবার (১লা সেপ্টেম্বর) সকাল ১১ টায় র্যালিটি লোহাগড়া চৌরাস্তা থেকে শুরু হয়ে শহরের প্রধান প্রধান সড়ক প্রদক্ষিন করে লক্ষ্মীপাশা চৌরাস্তায় এসে শেষ হয়। র্যালি শেষে কুন্দশী চৌরাস্তায় আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়। লোহাগড়া উপজেলা বিএনপির আহ্বায়ক জিএম নজরুল ইসলামের সভাপতিত্বে ও উপজেলা বিএনপি’র সদস্য সচিব কাজি সুলতানুজ্জামান সেলিমের সঞ্চালনায় প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন নড়াইল জেলা বিএনপির সভাপতি আলহাজ্ব জাহাঙ্গীর আলম বিশ্বাস। এ সময় অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য রাখেন নড়াইল জেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক আলহাজ্ব মনিরুল ইসলাম, সংগঠনিক সম্পাদক শাহরিয়ার রিজভী জর্জ, দপ্তর সম্পাদক টিপু সুলতান, বিএনপি নেতা এস এম আবু হায়াত সাবু, এস এম ফেরদৌস রহমান , শফিকুল ইসলাম সবুজ, জামশেদ আলম, এস এম শাহিন বিপ্লব, মোঃ বাচ্চু মিয়া, এনামুল কবীর চন্দন, উপজেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের সদস্যসচিব কাজী ইকবাল হোসেন, মোস্তাফিজুর রহমান মুস্তাক, মোঃ আসিয়ার রহমান, মোঃ মশিয়ার রহমান, মোহাম্মদ রেজাউল করিম মিন্টু, সৈয়দ আব্দুস সবুর, রবিউল ইসলাম রবি, সালেহা বেগম, খালেদা জামান, মোহাম্মদ আকিদুল ইসলাম দুলু, খান মাহমুদ আলম, শাহিদ আলম শিপলু, প্রকৌশলী মো: তাইবুল হাসান, সোহেল রানা লাক্সমী, মোঃ মিজানুর রহমান, মোঃ ওহিদুর রহমান ভূঁইয়া প্রমুখ।
এদিকে সকাল নয়টার দিকে মিছিলে আসার পথে লোহাগড়া মধুমতি আর্মী ক্যাম্পের সামনে পৌছালে নেতাকর্মীদের উপর অতর্কিত হামলা করে লোহাগড়া উপজেলা ছাত্রলীগের নেতাকর্মীরা। ছাত্রলীগের হামলায় মোঃ মুসা মোল্লা, সাইফুল ইসলাম ইমন,রুমেল কাজী, আকিদুল ইসলাম দুলু, মোঃ রুবেল মিয়া, মোঃ ওহিদুজ্জামান ওহিদ, মোঃ হিরক মন্ডল, শাহীন আহম্মেদ, ইয়ানুর মোল্ল্যা, মাহফুজুল রহমান, লায়ন, জিহাদসহ বিএনপির ১০-১৫ জন নেতা কর্মী মারাত্মক আহত হয়েছে। আহতদের ঢাকা,ফরিদপুরসহ আসে পাশের হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। এসময় হামলাকারীরা উপজেলা বিএনপির সদস্যসচিব কাজী সুলতানুজ্জামান সেলিম ও উপজেলা যুবদলের সদস্যসচিব আহাদুজ্জামান বাটু’র মদিনা পাড়ার বাসাবাড়ি ও তাদের মোটরসাইকেল ভাঙচুর করে।
এব্যাপারে লোহাগড়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোঃ নাসির উদ্দীন বলেন, বিচ্ছিন্ন কিছু ঘটনা ঘটলেও সার্বিক পরিস্থিতি পুলিশের নিয়ন্ত্রণে রয়েছে।