শুক্রবার, ২২ সেপ্টেম্বর ২০২৩, ১১:৩০ অপরাহ্ন
শিরোনামঃ
নড়াইলে শিক্ষকদের সঙ্গে এমপি মাশরাফির মতবিনিময় সিংড়ায় পিতা কর্তৃক কন্যাকে ধর্ষণের অভিযোগে- পিতা গ্রেপ্তার  রাজধানীতে বৈদ্যুতিক তার ছিঁড়ে ৪ জন নিহত বাঁশখালীতে প্রাইমারী শিক্ষকদের মাঝে বঙ্গবন্ধু বিষয়ক বই বিতরণে, “চট্টগ্রাম জেলা পরিষদ, পাইকগাছার কপিলমুনি বাজার মনিটরিং করেছেন -ইউএনও আল-আমিন সিরাজগঞ্জে আন্তঃশ্রেণী ফুটবল টুর্নামেন্টের ফাইনাল খেলা অনুষ্ঠিত ঝিনাইদহ জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান এম. হারুন অর রশীদ এর স্বেচ্ছাচারিতা ও দূর্নীতির বিরুদ্ধে সদস্যদের অনাস্থা ও সংবাদ সম্নেলনঃ প্রেসক্লাব পাইকগাছা এর কমিটি গঠন গ্রাম পুলিশের অপকর্মের বিচারের দাবিতে মানববন্ধন  সাভারে বর্তমান সরকারের উন্নয়ন চিত্র তুলে ধরে জনসংযোগ করেছেন তুহিন

পরীমনির বিরুদ্ধে অল কমিউনিটি ক্লাবে ভাঙচুরের অভিযোগ

স্টাফ রিপোর্টার
  • আপলোডের সময় : বুধবার, ১৬ জুন, ২০২১

ঢাকাই সিনেমার নায়িকা পরীমনির বিরুদ্ধে কর্মীদের সঙ্গে অসদাচরণ ও ক্লাবে ভাঙচুরের অভিযোগ তুলেছে রাজধানীর গুলশানের অল কমিউনিটি ক্লাব কর্তৃপক্ষ।

বুধবার (১৬ জুন) রাত সাড়ে ৭টার দিকে অল কমিউনিটি ক্লাবে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এ অভিযোগ করেন ক্লাবটির সভাপতি কে এম আলমগীর ইকবাল।

তিনি বলেন, ‘আমাদের ক্লাবে কিছুদিন আগে (৮ জুন) ছোট্ট একটি অঘটন ঘটেছিল। আমাদের ক্লাব বন্ধের সময় হয়ে এসেছিল। তখন কয়েকজন লোক ক্লাবে আসেন। গেটে দায়িত্বে থাকা সিকিউরিটি গার্ডরা ফোন করে জানান, তারা কিছুক্ষণ আগে একবার এসেছিলেন। তখন তারা ফোন ও কিছু কাগজ রেখে গেছেন। সেগুলো নেয়ার জন্য আবার এসেছেন।’

আলমগীর ইকবাল বলেন, ‘আমাদের ক্লাবের নিজস্ব কিছু নিয়মকানুন আছে। বিশেষ করে কোনো মেয়ে যদি ক্লাবে আসে তাহলে তাকে কিছু ড্রেস কোড মেনে আসতে হয়। সেদিন এখানে যারা এসেছিলেন তাদের মধ্যে একজন ছিলেন হাফপ্যান্ট ও স্যান্ডেল পরা। তখন আমাদের কর্মকর্তারা বলেন, আপনারা তো ক্লাবের নিয়ম ভঙ্গ করেছেন। তাদের ক্লাব থেকে এটা বলায় তারা ক্ষিপ্ত হয়ে ওঠেন।’

তিনি আরও বলেন, ‘এই সময়ে তারা যে সদস্যদের মাধ্যমে ক্লাবে আসেন তিনিও তাদের চলে যেতে বলেন। কিন্তু তারা যেতে চাননি। পরে বাধ্য হয়ে আমাদের সেই সদস্য চলে যান। এর মধ্যে আমাদের ক্লাবের সব কর্মকর্তা চলে যান। শুধু দুজন ওয়েটার ছিল। এরই মধ্যে তারা ৯৯৯-এ কল করে পুলিশ ডাকেন। পুলিশ এলে তারা ক্লাব কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে তাদের হেনস্তার অভিযোগ করেন। কিন্তু বাস্তবে তখন আমাদের তেমন কেউ ছিল না। ঘটনার সময় তখন রাত ১টা থেকে দেড়টা বাজে। বরং এই সময়ে একজন আমাদের ক্লাবের ১৫টি গ্লাস, নয়টি অ্যাসট্রে, বেশকিছু হাফ প্লেট ভাঙেন। পরে আমরা জানি, তার নাম পরীমনি। পুলিশ এসেও এর সত্যতা পায়। পরে পুলিশ ঘটনার বিষয়ে তাদের ঊর্ধ্বতনদের জানায়। তারা ওই পুলিশ সদস্যদের চলে যেতে বলেন।’

এক প্রশ্নের জবাবে আলমগীর ইকবাল বলেন, ‘ক্লাবের নিয়ম অনুযায়ী যে সদস্যের মাধ্যমে তারা এসেছিলেন, আমরা তাকে শোকজ করেছি।

দয়া করে শেয়ার করুন

এই ক্যাটাগরীর আরো খবর..