গত ১৯. ০৯.২২খ্রীঃ তারিখ আনুমানিক বিকাল ১৬:২০ ঘটিকার সময় দাউদকান্দি মডেল থানাধীন গৌরীপুর ইউনিয়ন এর পশ্চিম হুগলিয়া জনৈক আশরাফ এর জমি সংলগ্ন ঢাকা -চট্রগ্রাম মহাসড়কের পাশে ঝোপঝাড় থেকে একটি কিশোরি মেয়ে অচেতন অবস্থায় পরে থাকতে দেখে এক পথচারী, তিনি তখনি দাউদকান্দি মডেল থানার অফিসার ইনচার্জ কে অবহিত করলে তাৎক্ষণিক ওনি নিজে এবং সহকারী পুলিশ সুপার দাউদকান্দি সার্কেল মহোদয় সহ একটি চৌকস তদন্তকারী টিম কতৃক ভিকটিম কে উদ্ধার করে প্রাথমিক ভাবে দাউদকান্দি উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স (গৌরীপুর) প্রাথমিক চিকিৎসা প্রদান করা হয়। ভিকটিমের শারিরীক অবস্থা অবনতি হলে উন্নত চিকিৎসার জন্য নারী পুলিশ সদস্যের মাধ্যমে কুমিল্লা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে প্রেরন করা হয়।
বর্তমানে ভিকটিম কুমিল্লা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছেন।
উল্লেখ্য যে, ভিকটিম এর সহিত পশ্চিম হুগলিয়ার অভিযুক্ত আসামি মোঃমিরাজুল ইসলাম প্রকাশ শরিফের সাথে পরিচয় সুবাদে, পরিচয় হয় মিরাজের সাথে, মিরাজ চাকরির প্রলোভন দেখায় ভিকটিম কিশোরী কে, তখন ভিকটিম বলেন তার কাছে এন আই ডি কার্ড এবং জন্ম নিবন্ধন কার্ড ও নেই। মিরাজ সব কাগজ পত্র সহ চাকরি দিবে বলে ভিকটিম কে আশ্বাস দেয়, ঘটনার দিন সুকৌশলে ভিকটিম কে ডেকে নেয় গৌরীপুর পশ্চিম হুগলিয়া ঢাকা চট্রগ্রাম মহাসড়কের পাশে ঝোপঝাড়ে নিয়ে যায় এবং সেখানে তার সাথে আরো পাঁচ জন মিলে ভিকটিম কে ধর্ষন ও শারীরিক নির্যাতন করে, অচেতন অবস্থায় ফেলে রেখে যায়। ভিকটিমের তথ্য মতে প্রথমে মিরাজুল ইসলাম শরিফ, অপু, মোকলেছ কে আটক করে দাউদকান্দি মডেল থানার ওসি এবং সার্কেল এস পি মহোদয়।
এ বিষয়ে দাউদকান্দি মডেল থানার ওসি মহোদয়ের কাছ জানতে চাইলে তিনি বলেন, ঘটনা আমরা অতি গুরুত্বপূর্ণ ভাবে দেখছি এবং যাদের আমরা এখন আটক করতে পারিনি তাদের কে আটক করতে অভিযান অব্যহত রয়েছে। ইনশাআল্লাহ আমরা খুব দ্রুত তাদের আটক করতে পারবো বলে আশাবাদী।