শনিবার, ২৭ ডিসেম্বর ২০২৫, ০১:৫০ পূর্বাহ্ন , ই-পেপার
শিরোনামঃ
বাবার কবর জিয়ারত করলেন তারেক রহমান জাতীয় স্মৃতিসৌধে তারেক রহমানের অপেক্ষায় হাজারো নেতাকর্মী তরুণ প্রজন্মকেই আগামীর নেতৃত্ব নিতে হবে: তারেক রহমান জোট সমঝোতায় নড়াইল-২ এর ধানের শীষের কান্ডারী ড. ফরিদুজ্জামান ফরহাদ দেশে ফেরার পরের দুদিন যেসব কর্মসূচি তারেক রহমানের, জানালো বিএনপি শিক্ষিত নয়, সুশিক্ষিত হতে হবে : আহসান উল্লাহ্ মাল্টিমিডিয়া রিপোর্টার্স ইউনিটির সভাপতি নাঈম, সম্পাদক মিসবাহ ভারতের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিক করতে সরকার কাজ করছে : অর্থ উপদেষ্টা নির্বাচনে ম্যাজিস্ট্রেটের সংখ্যা না বাড়লে ম্যাজিস্ট্রেসি ক্ষমতা চায় পুলিশ টাঙ্গাইলের মির্জাপুরে মাদক নিয়ন্ত্রণ আইনে ৩ ব্যক্তিকে ৬ মাসের কারাদণ্ডপ্রদান

তারেক রহমান-বাবরের খালাসের বিরুদ্ধে আপিল শুনানি বুধবার

বিশেষ প্রতিনিধি
  • আপলোডের সময় : মঙ্গলবার, ১৯ আগস্ট, ২০২৫

বহুল আলোচিত একুশে আগস্ট গ্রেনেড হামলা মামলায় যাবজ্জীবন কারাদণ্ডপ্রাপ্ত তারেক রহমান ও মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত সাবেক স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী লুৎফুজ্জামান বাবরসহ সব আসামির খালাসের রায়ের বিরুদ্ধে রাষ্ট্রপক্ষের দায়ের করা আপিলের আসামিপক্ষের আংশিক শুনানি বুধবার (২০ আগস্ট) অনুষ্ঠিত হবে।

মঙ্গলবার (১৯ আগস্ট) প্রধান বিচারপতি ড. সৈয়দ রেফাত আহমেদের নেতৃত্বে ৬ বিচারপতির আপিল বেঞ্চ রাষ্ট্রপক্ষের আপিলের ওপর শুনানি শেষ করে পরবর্তী শুনানির জন্য এদিন ধার্য করেন।

আদালতে রাষ্ট্রপক্ষে শুনানি করেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল আবদুল্লাহ আল মাহমুদ মাসুদ। আসামি পক্ষে ছিলেন জ্যেষ্ঠ আইনজীবী এস এম শাহজাহান ও আইনজীবী মোহাম্মদ শিশির মনির। এ সময় রাষ্ট্রপক্ষ তারেক রহমান ও লুৎফুজ্জামান বাবরের খালাস বাতিল দাবি করেন।

আদালতে বিএনপির আইনজীবীদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন জ্যেষ্ঠ আইনজীবী জয়নুল আবেদীন, ব্যারিস্টার মাহবুব উদ্দিন খোকন, ব্যারিস্টার কায়সার কামাল, ব্যারিস্টার রুহুল কুদ্দুস কাজল, অ্যাডভোকেট গাজী কামরুল ইসলাম সজল, অ্যাডভোকেট আমিনুল ইসলাম, অ্যাডভোকেট মাকসুদ উল্লাহ, অ্যাডভোকেট জাকির হোসেন ও অ্যাডভোকেট আনিসুর রহমান রায়হান বিশ্বাস।

গত বছর ১ ডিসেম্বর হাইকোর্ট বেঞ্চ গত এ মামলার সাজাপ্রাপ্ত সব আসামিকে খালাস দিয়ে রায় দেন। ১৯ ডিসেম্বর রায়ের পূর্ণাঙ্গ অনুলিপি প্রকাশ করা হয়। এরপর রাষ্ট্রপক্ষ পৃথক লিভ টু আপিল (আপিলের অনুমতি চেয়ে আবেদন) করে। গত ১ জুন হাইকোর্টের রায়ের বিরুদ্ধে রাষ্ট্রপক্ষকে আপিলের অনুমতি দেয়া হয়। এরপর আপিলের ওপর শুনানি শুরু হয়।

২০০৪ সালের ২১ আগস্ট রাজধানীর বঙ্গবন্ধু অ্যাভিনিউয়ে আওয়ামী লীগের সমাবেশে ভয়াবহ গ্রেনেড হামলাটি চালানো হয়। অল্পের জন্য ওই হামলা থেকে প্রাণে বেঁচে যান আওয়ামী লীগ সভাপতি ও তৎকালীন বিরোধীদলীয় নেত্রী শেখ হাসিনা।

এরপর পৃথক দুটি মামলা হয়। মামলায় ২০১৮ সালের ১০ অক্টোবর মৃত্যুদণ্ড যাবজ্জীবন কারাদণ্ডসহ বিভিন্ন মেয়াদে সাজা দেন।

দয়া করে শেয়ার করুন

এই ক্যাটাগরীর আরো খবর..