বৃহস্পতিবার, ৩১ জুলাই ২০২৫, ০১:২৩ পূর্বাহ্ন , ই-পেপার
শিরোনামঃ
লোহাগড়ায় সড়ক দুর্ঘটনায় মোটরসাইকেল চালক নিহত ডিসেম্বরে মধ্যে নির্বাচন হলে খালেদা জিয়া অংশ নেবেন: আবদুল আউয়াল মিন্টু সুনামগঞ্জ ১ আসনের বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে জনসভা করেন,আলহাজ্ব আনিসুল হক ঝুঁকিপূর্ণ ভবনে পাঠদান, মাঠেই চলছে শিশুদের ক্লাস লোহাগড়া পৌরসভার সাবেক মেয়র আশরাফুল আলমের আদালতে আত্মসমর্পণ, জেল-হাজতে প্রেরণ ১০২ জন এসি ল্যান্ডকে প্রত্যাহার ইউকে বাংলা” প্রেস ক্লাবের ‘দ্বি-বার্ষিক নির্বাচন অনুষ্ঠিত মোহনগঞ্জে ব্যবসায়ীর গ্যাস সিলিন্ডার চুরি, গ্রেফতার-২ খোকসায় উপজেলা আইন শৃঙ্খলা কমিটির মাসিক সভা অনুষ্ঠিত হয়। কালীগঞ্জের পূর্বাচল নতুন শহর প্রকল্পে যৌথবাহিনীর উচ্ছেদ অভিযান

নুরুল ইসলাম ১০বছরে অবৈধ উপায়ে অর্জন করেছেন ৪৬০ কোটি টাকা।

স্টাফ রিপোর্টারঃ
  • আপলোডের সময় : মঙ্গলবার, ১৪ সেপ্টেম্বর, ২০২১

কক্সবাজারের টেকনাফ বন্দরে চুক্তিভিত্তিক কম্পিউটার অপারেটর হিসেবে ১৩০ টাকা বেতনে চাকরি শুরু করেছিল নুরুল ইসলাম। এরপর আর তাকে পেছনে ফিরে তাকাতে হয়নি। ১০ বছরে চাকরি করে অবৈধ উপায়ে অর্জন করেছেন ৪৬০ কোটি টাকা। এসব অর্থ তিনি বন্দরে অবৈধভাবে পণ্য খালাস করে কামিয়েছেন।

এই অর্থ দিয়ে রাজধানীর মোহাম্মদপুর এলাকায় ৩৭টি বাড়ি ও জমি কিনেছেন। এছাড়া ঢাকার সাভার ও টেকনাফসহ বিভিন্ন জায়গায় কিনেছেন সম্পত্তি। র‍্যাবের একাধিক কর্মকর্তা এ তথ্য জানিয়েছেন।

মঙ্গলবার (১৪ সেপ্টেম্বর) ভোররাতে রাজধানীর মোহাম্মদপুর থেকে র‍্যাবের একটি দল তাকে গ্রেপ্তার করে। এসময় বিপুল বিদেশি মুদ্রা, ইয়াবা ও জাল টাকা উদ্ধার করা হয়।

র‍্যাব জানায়, একসময় টেকনাফ বন্দরে ১৩০ টাকা বেতনে চাকরি শুরু করেছিলেন নুরুল ইসলাম। বন্দরের কম্পিউটার অপারেটর হিসেবে কাজ করলেও অবৈধ উপায়ে কোটি কোটি টাকা উপার্জন করেছেন তিনি। পরবর্তীতে তার পদে অন্য আরেকজনকে চাকরি দেন। আর অবৈধ উপায়ে উপার্জন করা অর্থ দিয়ে রাজধানীর মোহাম্মদপুরে অঢেল সম্পত্তি কেনেন।

মোহাম্মদপুরের হাজী দীন মোহাম্মদ রোডে তার সাড়ে চার কাঠা জমির উপর ৭তলা ভবন রয়েছে। এছাড়া নবোদয় হাউজিংয়ে সাত কাঠা জমির উপর সাততলা বাড়ি, ঢাকা উদ্যানে নয় কাঠা জমি ও ১৭টি দোকান রয়েছে। যার মূল্য ১৫ কোটি টাকা। মোহাম্মদপুরের চন্দ্রিমা উদ্যানে চার কাঠা জমি ও দুইতলা ভবন, একতা হাউজিংয়ে চার কাঠা জমি, হাজী দিল সড়কে ১১ কাঠা ও দুই তলা সাতটি দোকান, নবোদয় হাউজিংয়ে চার কাঠা জমি ও বাড়ি রয়েছে। এমন অনেক সম্পদের খোঁজ র‍্যাব পেয়েছে। সব মিলিয়ে নুরুল ইসলামের ৩৭টি বাড়ি ও জায়গার খোঁজ পাওয়া গেছে।

এছাড়া নয়টি ব্যাংক অ্যাকাউন্টে নুরুল ইসলামের অনেক অর্থের সন্ধান মিলেছে।

দয়া করে শেয়ার করুন

এই ক্যাটাগরীর আরো খবর..