শুক্রবার, ২৯ মার্চ ২০২৪, ০৩:৪৯ পূর্বাহ্ন
শিরোনামঃ
খুলনা সিটিতে যেন কিছুতেই কমছে না কিশোর গ্যাং আধিপত্য , অবৈধ দেশিয় অস্ত্রের ঝনঝনা নিতে উত্তাল আজ গোটা শহর ঈদগাঁও’তে ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে মোট মনোনয়ন জমা দিয়েছেন ৩৮৪ জন। বাউফলে ৩ শিশুকে শিকলে বেঁধে নির্যাতনের  অভিযোগে ব্যবসায়ী আটক  মধুখালীতে মহান স্বাধীনতা  ও জাতীয় দিবস যথাযথ মর্যাদায় উদযাপিত সাতক্ষীরায় নানা কর্মসূচির মধ্যদিয়ে মহান স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস উদযাপন  আজ ২৬ মার্চ মহান স্বাধীনতা দিবসে বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে প্রধানমন্ত্রীর শ্রদ্ধা লোহাগড়ায় স্বাধীনতা দিবসে উপজেলা প্রশাসনের কার্ড দিয়ে অর্থ আদায়ের অভিযোগ  ঈদগাঁও গ্যাস সিলিন্ডার থেকে আগুন লেগে দোকান পুড়ে ছারখার। সাভারে বাড়ির জানালা কেটে দুর্ধর্ষ ডাকাতি হয়েছে  দুবাই বাংলাদেশ কনস্যুলেটে “বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ১০৪তম জন্মবার্ষিকী ও জাতীয় শিশু দিবস উদযাপন।

নড়াইলে স্বতন্ত্র চেয়ারম্যান প্রার্থীর সমর্থকদের উপর হামলার অভিযোগ, আহত ৮

স্টাফ রিপোর্টার নড়াইলঃ
  • আপলোডের সময় : সোমবার, ২৬ সেপ্টেম্বর, ২০২২

নড়াইলে জেলা পরিষদ নির্বাচনে প্রতিক বরাদ্ধের সময়ে জেলা প্রশাসকের হলরুমে স্বতন্ত্র চেয়ারম্যান প্রার্থী সৈয়দ ফয়জুল আমির লিটুর সমর্থদের উপর হামলার অভিযোগ আওয়ামীলীগ সমর্থীত চেয়ারম্যানম্যান প্রার্থী অ্যাডভোকেট সুবাস চন্দ্র বোসের সমর্থদের বিরুদ্ধে।
এ সময় কমপক্ষে ৮জন আহত হয়।

সোমবার দুপুর ১২টার দিকে এ ঘটনা ঘটে।

জানা গেছে, সোমবার বেলা ১১টার সময়ে নড়াইল জেলা প্রশাসকের হলরুমে প্রতিক বরাদ্দ শুরু হয়। প্রথমে সংরক্ষিত মহিলা ও পরে পুরুষ ওয়ার্ডের শুরু হয়। দুপুর ১২টার দিকে জেলা প্রশাসকের হলরুমের পুর্বপাশে সৈয়দ ফয়জুল আমীর লিটুর প্রস্তাবকারী নোয়াগ্রাম ইউনিয়নের সদস্য মোঃ শরিফুল ইসলাম ও সমর্থনকারী কাশিপুর ইউুনিয়নের ৫নং ওয়ার্ডের সদস্য সৈয়দ নওয়াব আলী বসে থাকা অবস্থায় হটাৎ করে আওয়ামীলীগ সমর্থীতর প্রার্থী সুবাস চন্দ্র বোসের সমর্থকরা তাদের মারপিট শুরু করে। এতে কমপক্ষে ৮জন আহত হয়। এ সময় তারা জেলা প্রশাসকের হলরুমের চেয়ার ভাংচুর করে।

এ বিষয়ে বিদ্রোহী প্রার্থী সৈয়দ ফয়জুল আমীর লিটু বলেন, আমার অনুপস্থিতিতে আমার প্রতিক আনতে যান আমার প্রস্তাবকারী,সমর্থনকারী সহ আমার পক্ষের লোকজন। জেলার সর্বচ্চ নিরাপত্তাস্থল জেলা প্রশাসকের সম্মেলন কক্ষে আমার লোকজনকে মারপিট করেছে। এতে ৮জন আহত হয়।

আওয়ামীলীগের মনোনীত প্রার্থী এ্যাডভোকেট সুবাস বোস বলেন, আমি আনারস প্রতিক চেয়েছি ওদিকে সৈয়দ ফয়জুল আমীর লিটু ও আনারস চেয়েছে। তখন লিটুর লোকজন বলে ওঠে আমরা যদি আনারস না পাই তাহলে কেন এসেছি। এ কথা শোনার পরে আমার লোকজনের সাথে সামান্য হাতাহাতি ধাক্কাধাকী হয়।

জেলা প্রশাসক মোঃ হাবিবুর রহমান বিদ্রোহী প্রার্থী সৈয়দ ফয়জুল আমীর লিটুর লোকজনের উপর হামলা ও হলরুমের চেয়ার ভাংচুরের বিষয়ে বলেন, প্রার্থী যদি লিখিত অভিযোগ করে তাহলে আমরা বিধি অনুযায়ী প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহন করবো।

দয়া করে শেয়ার করুন

এই ক্যাটাগরীর আরো খবর..