সোমবার, ১৭ ফেব্রুয়ারী ২০২৫, ০৪:০৭ পূর্বাহ্ন , ই-পেপার
শিরোনামঃ
সাংগঠনিক সম্পাদক পদে টিপু সুলতানকে সমর্থন করলেন অপর প্রার্থী এস এম ফেরদৌস রহমান নেত্রকোণায় রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় মুক্তিযোদ্ধা আব্দুল কুদ্দুসের দাফন ধর্মপাশায়, অবৈধভাবে  মাটি উত্তোলন করায় দুইজন ব্যক্তিকে বিনাশ্রম কারাদণ্ড,অ্যাক্সেভেটর ও লরি গাড়ি জব্দ। পদত্যাগ করছেন উপদেষ্টা নাহিদ, আসছে নতুন দল আওয়ামী ফ্যাসীবাদের পতনের পর চাঁদাবাজির আর কোন রাজনীতি বাংলাদেশে ঠাঁই পাবেনা – ব্যারিস্টার ফুয়াদ নড়াইল জেলা বিএনপির সন্মেলন ১৬ ফেব্রু: জেলা জুড়ে সাজসাজ রব  শরণখোলা শ্রমিক কল্যাণ ফেডারেশনের উদ্যোগে শীতবস্ত্র বিতরণ।  নেত্রকোণায় বসন্তকালীন সাহিত্য উৎসব নেত্রকোণায় নারী অধিকার নিয়ে লোকগীতি ও পথনাটক সা’দত কলেজে অনুষ্ঠিত হলো বার্ষিক ক্রীড়া প্রতিযোগিতা

স্কুল-কলেজের সহ সব ধরনের কোচিং সেন্টার বন্ধ থাকবে, শিক্ষামন্ত্রী ডা.দীপু মনি।

দৈনিক সংগ্রাম প্রতিদিন ডেস্ক:
  • আপলোডের সময় : শুক্রবার, ২১ জানুয়ারী, ২০২২

আজ শুক্রবার(২১ জানুয়ারি) রাজধানীর জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ড(এনসিটিবি) অনুষ্ঠিত এক আলোচনা সভা শেষে৷ডা.দীপু মনি সাংবাদিকদের তিনি এ কথা জানান।শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের এবং শিক্ষা অফিসের কার্যালয় খোলা থাকবে। স্বাস্থ্যবিধি মেনে সেখানে কাজ চলবে। আমাদের টিকাদান কর্মসূচি অব্যাহত থাকবে। যতদ্রুত সম্ভব টিকা দেওয়া হবে।’

তিনি বলেন, ‘হঠাৎ করেই শিশুদের মধ্যে সংক্রমণ বেড়ে যাচ্ছে। শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের কারণে সংক্রমণটা বেড়ে যেন না যায় সে জন্যই বন্ধের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। আমরা পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণ করছি। পরিস্থিতি বিবেচনা করে পরবর্তী সময়ে সিদ্ধান্ত নেবো। যেখানে যেভাবে অনলাইনে ক্লাস নেওয়া সম্ভব আমরা নেবো।’
আমরা বাধ্য হয়েই সিদ্ধান্তটা নিয়েছি। স্বাস্থ্যবিধি প্রত্যেকে মানলে এই অবস্থা হতো না। আমরা পরিস্থিতি সার্বক্ষণিক নজরে রাখছি, যখনই উন্নতি হবে তখনই শিক্ষা প্রতিষ্ঠান খুলে দেওয়া হবে।’

বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের ক্লাসের বিষয়ে শিক্ষামন্ত্রী ডা.দীপু মনি বলেন, বিশ্ববিদ্যালয়গুলো নিজেরা সিদ্ধান্ত নিয়ে চলে। তারা নিজস্ব পদ্ধতিতে অনলাইনে ক্লাস চালাতে পারবেন। যত ভালোভাবে সম্ভব স্বাস্থ্যবিধি মানবেন।’

এদিকে স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেন, সংক্রমণ কমানোর জন্য আরও কিছু পদক্ষেপ গ্রহণ করা হচ্ছে। দেশে পরিবহন ও সামাজিক অনুষ্ঠানে প্রচুর সংখ্যক লোক চলাচল করছে। এতে করোনা সংক্রমণ বাড়ছে। তাই সরকার সিদ্ধান্ত নিয়েছে, কোনো অনুষ্ঠানে ১০০ জনের বেশি লোক থাকতে পারবে না। এবং যারা আসবে, তাদের টিকার সদন এবং করোনা পরীক্ষা করা থাকতে হবে। যানবাহনে ওঠার ক্ষেত্রেও একই বিষয় প্রয়োজন হবে।

এছাড়া, সরকারি ও বেসরকারি প্রতিষ্ঠান অর্ধেক জনবল নিয়ে চলবে। এ ব্যাপারে সিদ্ধান্ত হয়েছে। শিগগিরই প্রজ্ঞাপন জারি করা হবে।

দয়া করে শেয়ার করুন

এই ক্যাটাগরীর আরো খবর..