মঙ্গলবার, ২২ অক্টোবর ২০২৪, ০৬:০৫ অপরাহ্ন , ই-পেপার
শিরোনামঃ
পুলিশের ২৫২ এসআই অব্যাহতি.. স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা সাবেক সংসদ সদস্য ব্যারিস্টার সুমন গ্রেফতার শরণখোলায় আন্তর্জাতিক দুর্যোগ প্রশমন দিবস ২০২৪ উপলক্ষে বর্ণাঢ্য রেলি ও আলোচনা সভা বিচারপতি অপসারণের ক্ষমতা পেল সুপ্রিম জুডিসিয়াল কাউন্সিল জামায়াত নেতার দাড়ি ছিড়ে নিয়েছে ছাত্রদল; প্রতিবাদে বিক্ষোভ  কামাল আহমেদ মজুমদারের তিন দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেছেন আদালত। শরণখোলা ইসলামী আন্দোলনের গণসমাবেশ। ভালুকায় সাবেক ইউপি চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে শান্তিগঞ্জ বাজার ব্যবসায়ী সমিতির কার্যালয় দখলের অপচেষ্টার অভিযোগ মেয়র আতিকুল ইসলামকে হত্যা মামলায় গ্রেফতার দেখিয়ে কারাগারে পাঠানো আদেশ দিয়েছেন আদালত। গত ১৬ বছরে দেশের যা ক্ষতি হয়েছে তা ঠিক করতে অন্তত ১০ বছর সময় লাগবে-উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ

লোহাগড়া শালনগর দক্ষিণপাড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের উপবৃত্তির টাকা আত্নসাতের অভিযোগ

লোহাগড়া (নড়াইল) প্রতিনিধি
  • আপলোডের সময় : বুধবার, ৭ জুলাই, ২০২১

নড়াইলের লোহাগড়ায় শালনগর ইউপির মাকড়াইল দক্ষিণপাড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের উপবৃত্তির টাকা আত্মসাতের অভিযোগ উঠেছে।

এ ঘটনায় ভুক্তভোগী শিক্ষার্থীর অভিভাবকরা বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক ও উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসার বরাবার লিখিত অভিযোগ করেছেন। লিখিত অভিযোগে জানা গেছে, উপজেলার শালনগর ইউনিয়নের ২০ নং মাকড়াইল দক্ষিণপাড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের উপবৃত্তির টাকা ওই গ্রামের নগদ এজেন্ট ফয়জুল রহমান শিকদারের মাধ্যমে প্রদান করা হত।

সম্প্রতি উক্ত এজেন্ট মালিক কিছু শিক্ষার্থীর টাকা ঠিকমত প্রদান না করে অভিভাবকদের বলেন ,আপনাদের টাকা আসেনি। অভিভাবকরা আরও অভিযোগ করেন, কিছু শিক্ষার্থীর টাকা দেন আর কিছু শিক্ষার্থীর উপবৃত্তির টাকা নিজে ক্যাশ আউট করে নিয়ে গোপন পিন কোট পরিবর্তন করে দেন।

পরে এজেন্টের কাছে জানতে চাইলে তিনি বলেন,আপানাদের টাকা আসেনি, বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক ও নগদ অফিসে যোগাযোগ করেন। এ ভাবে বার বার আমরা উপবৃত্তির টাকা নিয়ে সমস্যায় । এর প্রতিকার চেয়ে গত ৫ জুলাই বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক বরাবর এজেন্টের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়ার জন্য ভুক্তভোগীরা লিখিতি অভিযোগ করেন। এ ঘটনায় অভিযুক্ত এজেন্ট ফয়জুল রহমান শিকদার বলেন, শিক্ষার্থীদের উপবৃত্তির টাকা আমার একাউন্টে তো আসে না ।

যারা অভিযোগ করেছেন তাদের টাকা আসেনি। ১৬১৬৭ নং যোগাযোগ করলে বলা যাবে তাদের টাকা কি হয়েছে। আমি কোনো শিক্ষার্থীর টাকা উত্তোলন করিনি। আমার বিরুদ্ধে মিথ্যা অভিযোগ করেছেন। বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মোঃ হিমায়েত হোসেন বলেন, অভিভাবকদের লিখিত অভিযোগ পেয়েছি এবং খোঁজ খবর নিয়েছি তাতে এজেন্ট মালিক কিছু শিক্ষার্থীর টাকা ক্যাশআউট করে নিয়েছে।

অভিযোগের কপিটিও স্যারের কাছে পাঠিয়েছি। লোহাগড়া উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসার মোঃ সাইফুজ্জামান খাঁন বলেন, অভিভাবকদের অভিযোগের কপি পেয়েছি ।

শিক্ষার্থীদের আত্মসাতের টাকা উদ্ধার এবং এজেন্টের বিরুদ্ধে ব্যাবস্থা নেয়ার জন্য উর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের নিকট জানান হয়েছে।

দয়া করে শেয়ার করুন

এই ক্যাটাগরীর আরো খবর..