শুক্রবার, ২৪ অক্টোবর ২০২৫, ০৭:২৬ অপরাহ্ন , ই-পেপার
শিরোনামঃ
মদনে শিক্ষক এর বিরুদ্ধে মানববন্ধন বারহাট্টায় সমাজকর্মীর বিরুদ্ধে অর্থ আত্মসাতের অভিযোগ কচাকাটায় আগুনে পুড়ে ছাই অসহায় বৃদ্ধের বেচে থাকার সহায় সম্বল ভোলায় আলীনগর যুবদলের কর্মী সম্মেলন অনুষ্ঠিত। লোহাগড়ায় আইন-শৃঙ্খলা বিষয়ক মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত জামায়াতে ইসলামী কচাকাটা ইউনিয়ন শাখার উদ্যোগে নির্বাচনী পথসভা মির্জাপুরে তারেক রহমানের ৩১ দফা বাস্তবায়নে সাঈদ সোহরাব এর পক্ষে লিফলেট বিতরণ ও গণসংযোগ নড়াইলে শিশু শিক্ষার্থীকে ধর্ষণ চেষ্টার অভিযোগে প্রধান শিক্ষকের বিরুদ্ধে মামলা লোহাগড়া সরকারি আদর্শ কলেজ ছাত্রদলের কমিটি গঠন, সভাপতি আনিচ সম্পাদক মাহিন নরসিংদীর পাঁচদোনা টু ডাংগা রোডে পুলিশের পোশাক পরে দস্যুতা গ্রেপ্তার ৩ ।

বারহাট্টায় সমাজকর্মীর বিরুদ্ধে অর্থ আত্মসাতের অভিযোগ

বিশেষ প্রতিনিধি
  • আপলোডের সময় : শুক্রবার, ২৪ অক্টোবর, ২০২৫

নেত্রকোণার বারহাট্টা উপজেলার সমাজসেবা অফিসের আসমা ইউনিয়নের সমাজকর্মী মো. খায়রুল আমিনের বিরুদ্ধে বয়স্ক, বিধবা ও প্রতিবন্ধী ভাতার কার্ড করে দেয়ার নামে সাধারণ মানুষের কাছ থেকে টাকা আদায়ের অভিযোগ উঠেছে।

শুক্রবার (২৪ অক্টোবর) বারহাট্টা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. খবিরুল আহসান অভিযোগ পাওয়ার বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

এরআগে গতকাল বৃহস্পতিবার (২৩ অক্টোবর) ইউএনও এর কার্যালয়ে অভিযোগ পত্রটি ভুক্তভোগীদের পক্ষে লিখিত অভিযোগ জমা দেন উপজেলার কৈলাটি গ্রামের বাসিন্দা মো. শহিদুজ্জামান খান।

অভিযোগ সূত্রে জানা গেছে, মো. খায়রুল আমিন বারহাট্টা উপজেলা সমাজসেবা অফিসে কর্মরত ও আসমা ইউনিয়নে সমাজকর্মী হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন। তিনি এলাকার হতদরিদ্র ও অসহায় মানুষের কাছ থেকে বয়স্ক, বিধবা ও প্রতিবন্ধী ভাতার কার্ড করে দেয়ার কথা বলে ৬৪ জনের কাছ থেকে মোট ৩২ হাজার টাকা নেন। দীর্ঘ এক বছর পার হয়ে গেলেও কার্ড হয়েছে মাত্র তিনটি।

অভিযোগে আরও বলা হয়েছে, প্রথমে তিনি প্রতিজনের কাছ থেকে ৫০০ টাকা করে নেন। পরে মাত্র তিনজনের কার্ড হলে আমরা জানতে চাইলে তিনি বলেন, অফিসের বড় কর্মকর্তারা এত কম টাকায় কাজ করবেন না, আরও টাকা দিতে হবে।

এ বিষয়ে অভিযুক্ত সমাজকর্মী মো. খায়রুল আমিনের সঙ্গে যোগাযোগের চেষ্টা করা হলেও তার মোবাইলফোন বন্ধ থাকায় বক্তব্য নেওয়া সম্ভব হয়নি।

বারহাট্টা উপজেলা সমাজসেবা কর্মকর্তা এ এস এম গোলাম হোসাইন বলেন, বিষয়টি আমি শুনেছি। তদন্তে অভিযোগ প্রমাণিত হলে বিভাগীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

অভিযোগ প্রসঙ্গে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. খবিরুল আহসান বলেন, আমার বরাবর একটি লিখিত অভিযোগ জমা হয়েছে। বিষয়টি তদন্তের জন্য ইতিমধ্যে একটি তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে। অভিযোগ প্রমাণিত হলে প্রয়োজনীয় আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

দয়া করে শেয়ার করুন

এই ক্যাটাগরীর আরো খবর..