সিলেটের নিখোঁজ মুনতাহার ৭দিন পর মরদেহ উদ্ধার গ্রেহফতার-২জন আসামী,
মুনতাহা আক্তার (জেরিন) পিতা:শামীম আহমদ ৬নং কানাই ঘাট সদর ইউনিয়ন এর গ্রাম বীর দল ভাড়ারী ফৌদ, এ বসবাস করে মেয়েটি, সেখানের লোকজন জানান সেই মেয়েটি ৩ নভেম্বর দুপুরে খেলার জন্য ঘর হতে বের হয়,
তারপর থেকে নিখোঁজ,তারা সকলে মিলে খুঁজাখুঁজি করেন এবং ফেইসবুক, এবং মিডিয়া সহ তুলপার করে সব জায়গায় তারা খবর পৌঁছায়,কিন্তু কিছুতেই খুঁজে পাওয়া যায় নাই কিন্তু হঠাৎ ৭দিন পর ১০ নভেম্বর গতকাল রাত আনুমানিক ৩টায় কয়েক জন মিলে একটা খাল থেকে মেয়েটাকে তুলে পুকুরে ফেলবার চেষ্টা করতে চায়,ঠিক তখনই রাত পাড়ার কয়েকজন লোকের চোখে পড়ে,,তারপর তারা ডাক দিতেই সেই লোকজন লাশ হাত থেকে ছেড়ে দৌড়ে পালায়,
ঠিক তখন সবাই গিয়ে সেখানে লাশ সনাক্ত করেন এটা মুনতাহার লাশ,তারপর তারা সকলে ধরাধরি করে রাস্তার পাশে রাখেন এবং দেখেন মেয়েটির গলায় রসির মত কি একটা যেন পেঁচানো, সেজন্য এলাকাবাসিরা সন্দেহ করছেন এটা খুন, লাশটির মাথার কিছু অংশ গলানো, মেয়েটিকে কতদিন আগে খুন করা হয়েছে ধারণা করা সম্ভব না এখন,তবে তারা ধারণা করছে তাদের বাড়ির পাশের রাস্তার পাশে এক বৃদ্ধ মহিলা এবং তার মেয়েকে এলাকাবাসী ও কারা আশ্রয় দিয়ে ছিলো এবং ঘর বানিয়ে থাকতে দিয়েছিলেন এলাকাবাসীরা সেই বৃদ্ধ মহিলা এবং তার মেয়েকে সন্দেহ করে ছিলেন প্রথম দিকে কারন তারা সব সময় মেয়েটির বাসায় যাওয়া আসা ছিলো এবং খুব বিশ্বাসী লোক ভেবে তাদের হাতে ঘরের চাবি ও দিয়ে যেতেন, সেই বৃদ্ধ মহিলার ঘরে মুনতাহার যাওয়া সব সময় চলতো,সেই পেক্কা পটে তারা সন্দেহ করে সেই মহিলা বা তার মেয়ে কিছু করেছে কিনা সেই সন্দেহে তারা বৃদ্ধার মেয়েকে পুলিশে দিয়ে দিয়েছিলো,তারা যা সন্দেহ করেছে তাই হয়েছে শেষ মেষ এবং এলাকাবাসীর সন্দেহ ও কাজে কথায় মিল পেল সবাই।পরিশেষে বৃদ্ধ মহিলাকে বেঁধে রাখেন এলাকাবাসী এবং পরে আইনের হাতে তুলে দেয়া হয় তারপর পুলিশকে খবরদেন পুলিশ এসে ময়নাতদন্তের জন্য লাশটি মর্গে নিয়ে যায়, এ দিকে মেয়ের পরিবারের নেমে আশে শোকের আভাস এবং এলাকাবাসীরা নিশ্চুপ এমন কষ্টদায়ক ঘটনা দেখে,