মঙ্গলবার, ০৩ ডিসেম্বর ২০২৪, ০৩:১৮ পূর্বাহ্ন , ই-পেপার
শিরোনামঃ
যুবককে কুপিয়ে জখম,ভয়ে এলাকা ছাড়া পরিবার লোহাগড়ায় ২১শে আগস্ট গ্রেনেড হামলা মামলায় তারেক রহমানসহ সকল আসামি খালাস পাওয়ায়  মিষ্টি বিতরণ সা’দত কলেজে সাহিত্য সপ্তাহে বিজয়ীদের পুরস্কার প্রদান অনুষ্ঠিত ভারতের মিডিয়া ব্যাপক অপপ্রচার ও মিথ্যা প্রচারণা চালাচ্ছে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা জয় বাংলা’কে জাতীয় স্লোগান ঘোষণার রায় স্থগিত চেয়ে আবেদন আন্তর্জাতিক নারী নির্যাতন প্রতিরোধ পক্ষ উপলক্ষে সংবাদ সম্মেলন লোহাগড়ায় দুর্বৃত্তদের হামলায় পুলিশ কনস্টেবল আহত, হাসপাতালে ভর্তি শরণখোলায় জামায়তের শিক্ষা শিবির অনুষ্ঠিত। লোহাগড়ায় ইসকন নিষিদ্ধের দাবীতে ও আইনজীবী হত্যার প্রতিবাদে বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশ অনুষ্ঠিত  মাদারগঞ্জে নাশকতা মামলায় ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সাবেক সেক্রেটারিসহ আটক ৫ 

কোটা নিয়ে যা বললেন শিক্ষামন্ত্রী মহিবুল হাসান চৌধুরী।

স্টাফ রিপোর্টার
  • আপলোডের সময় : সোমবার, ৮ জুলাই, ২০২৪

সরকারি চাকরিতে কোটা ব্যবস্থা নিয়ে আদালতের সিদ্ধান্তই চূড়ান্ত বলে জানিয়েছেন শিক্ষামন্ত্রী মহিবুল হাসান চৌধুরী।

সোমবার (৮ জুলাই) আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনার রাজনৈতিক কার্যালয়ে দলটির সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদেরের সঙ্গে বৈঠক শেষে তিনি একথা বলেন।
সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে শিক্ষামন্ত্রী বলেন, চলমান ইস্যুসহ নানান বিষয়ে আলোচনা হয়েছে। আর কোটা বিষয়ে আদালতের সিদ্ধান্তই চূড়ান্ত।
এদিন সংবাদ সম্মেলনে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের বলেন, এই কোটা আন্দোলনে কারা কারা যুক্ত আছে, কোনো ষড়যন্ত্রের অংশ কি না, সেটা এর মধ্যেই বোঝা যাবে। সবকিছুই সময়ের পরিবর্তনে পরিষ্কার হয়ে যাবে। কোনো কিছুই হাইড করা সম্ভব হবে না। সেটা আমরা গভীরভাবে পর্যবেক্ষণ করছি।
রুদ্ধদ্বার বৈঠকে সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের ছাড়াও আইনমন্ত্রী আনিসুল হক, শিক্ষামন্ত্রী মহিবুল হাসান চৌধুরী, শিক্ষা প্রতিমন্ত্রী সামছুন্নাহার চাঁপা, প্রাথমিক ও গণশিক্ষা প্রতিমন্ত্রী রোমানা আলী এবং তথ্য প্রতিমন্ত্রী মোহাম্মদ আলী আরাফাত অংশ নেন।
এর আগে গতকাল রবিবার (৭ জুলাই) শিক্ষামন্ত্রী বলেন, একটা নির্দিষ্ট মানের মেধা ধারণ না করে কোনো শিক্ষার্থীর পক্ষে প্রাথমিক ধাপ অতিক্রম করা সম্ভব না, সেটা আমরা সবাই জানি। সে ক্ষেত্রে তার পরবর্তী ধাপ কীভাবে নির্ধারিত হবে, সেটা যেহেতু আদালতে পেন্ডিং আছে, তাই সেটা নিয়ে মন্তব্য করতে চাই না।
তিনি বলেন, যেকোনো ব্যক্তি বাংলাদেশের নাগরিক হিসেবে রাস্তায় দাঁড়িয়ে মন্তব্য করতে পারেন। কিন্তু দায়িত্বশীল জায়গায় থেকে আদালতের জন্য অবমাননাকর কোনো বক্তব্য দেওয়া সম্ভব নয়। কেননা, কোটার বিষয়টি উচ্চ আদালতে এখনও বিচারাধীন। রায় না আসা পর্যন্ত এটি নিয়ে মন্তব্য করা আদালত অবমাননার শামিল।

দয়া করে শেয়ার করুন

এই ক্যাটাগরীর আরো খবর..